জেলা প্রতিনিধি :-মোঃ শামীম আহমেদ

পটুয়াখালী জেলা।

পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলায় আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সকল ইউনিয়নের অন্যতম ১নং আমখোলা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ও বতর্মান সফল চেয়ারম্যান মোঃ কামরুজ্জামান মনির হাওলাদার তৃণমূল আওয়ামীলীগের ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ,যুবলীগ,ছাএলীগ, কৃষকলীগ,সহ সকল অংগ সংগঠন নেতাকর্মীর ভালবাসার একটাই নাম কামরুজ্জামান মনির হাওলাদার।

আমখোলা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নেতা কর্মীদের মনের মাঝে সাংগঠনিক কার্যক্রম দিয়ে সকল তৃণমূল আওয়ামীলীগ দের মন জয় করে নিয়েছেন বতর্মান চেয়ারম্যান।

গেল পাচটি বছর চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায় বিপদে থাকা জনগণের পাশে থেকে যতটুকু পেরেছেন ততটুকুই সাহায্য করেছেন। এলাকার মুরুব্বিদের সম্মান ছোটদের স্নেহ সহযোগ্ধাকে ভালোবাসায় মুগ্ধ করেছেন। তাই আগামী আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সকল আওয়ামীলীগ মনোনয়ন প্রত্যাসীদের চেয়ে অনেক অনেক এগিয়ে রয়েছেন বতর্মান সফল চেয়ারম্যান মোঃ কামরুজ্জামান মনির হাওলাদার।

ইউনিয়নের ৯টি ওয়ার্ড ঘুরে অনেক আওয়ামীলীগ নেতা কর্মীদের কাছে বিভিন্ন দলীয় তথ্য পাওয়া যায়। তৃণমূল নেতারা আগামী ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামীলীগ দলীয় মনোনয়ন কাউন্সিলে মোঃ কামরুজ্জামান মনির হাওলাদার কে বিপুল পরিমাণ ভোট দিয়ে জয়লাভ করার আশা প্রকাশ করেন।

কিন্তুু এই সকল নেতা কর্মীদের মাঝে কিছু কিছু অনেক ষড়যন্ত্রের আভাসও পাওয়া গেছে এবং ভিন্ন কিছু চিএ ফুটে উঠেছে।

এবং সর্তক কিছু বার্তাও দিয়েছেন। যেখানে ইউনিয়নের মূল আওয়ামীলীগের কমিটির মাধ্যমে আওয়ামীলীগ দলীয় প্রার্থী ভোটের মাধ্যমে বাছাই করা হয়। বিগত দিনে এভাবেই করে আসছিল উপজেলা ও জেলা সহ কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগ। আগামী ১১ই এপ্রিল ২০২১ গলাচিপা উপজেলার চারটি ইউনিয়নে ভোটের তারিখ নির্ধারণ করে নির্বাচন কমিশন।

এগুলো হল আমখোলা,গোলখালী,চিকনিকান্দী ও রতনদী তালতলী এই চারটি ইউনিয়নের মেয়াদ শেষ হওয়ায় এগুলোর তারিখ ঠিক করা হয়। কিন্তুু কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগ সকল সময় তৃণমূল ভোটের মাধ্যমে প্রার্থী ঠিক করার কথা রয়েছে বা গনমাধ্যম কে এসকল তথ্য দিয়ে আসছেন। কিন্তুু গলাচিপা উপজেলা এক নেতার কাছে যানা যায় আগে যেভাবে তৃণমূল আওয়ামীলীগের ভোটে প্রার্থী ঠিক করার কথা রয়েছে এবার তার উল্টো চিন্তা ধারা করছে কিছু সার্থবাদী জনপ্রতিনিধি নেতারা তাদের পকেট ভারী করার জন্য এবার তৃণমূল ভোটের দিকে যেতে চাচ্ছে না কিছু কিছু উপজেলা আওয়ামীলীগ জনপ্রতিনিধি। তারা চাচ্ছেন তাদের পছন্দ মত প্রার্থীদের প্রতিটি ইউনিয়ন থেকে তিনটি করে নাম কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগ কার্যলয় পাঠাতে চাচ্ছেন। এই কারনে তৃণমূল নেতারা প্রার্থী বাছাই থেকে বঞ্চিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

 (তথ্য যানার জন্য উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতার নাম প্রকাশ করা হয়নি)

আমখোলা ইউনিয়ন মূল আওয়ামীলীগে ৬৫টি ভোটার রয়েছে এর মধ্যে ৪/৫ জন মারা গেছে। এরা সবাই চাচ্ছেন ভোটের মাধ্যমে প্রার্থী ঠিক করা উচিৎ। তাহলেই তৃণমূল আওয়ামীলীগ কে মূলয়ন করা হবে। আমখোলা ইউনিয়নে আওয়ামীলীগ মনোনয়ন প্রত্যাসী রয়েছেন ৭/৮ জন। এদের মধ্যে রয়েছেন। বতর্মানে মোঃ কামরুজ্জামান মনির হাওলাদারের জনপ্রিয়তা ঠেকাতে বতর্মান চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে কঠিন এক ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করছে অন্যান্য চেয়ারম্যান প্রার্থীগন।

আমখোলা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ গঠন করে গিয়েছেন মরহুম সাবেক ছাএনেতা ও সাবেক মন্ত্রী, সাবেক এমপি জনাব আ খ ম জাহাঙ্গীর হোসাইন সাহেব এবং আজ থেকে ১০বছর আগে এই কমিটি তার নিজ হাতে গড়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সাংগঠনিক কমিটি। আজ পযর্ন্ত কেউ কখনও এই কমিটি নিয়ে সমালোচনা তো দুরের কথা কেউ কখনও কোন কথা বলে নাই এবং কেউ কখনও নব্য আওয়ামী বা জামায়াত শিবির দিয়ে কমিটি করা হয়েছে এমন কোন প্রমান দিতে পারে নাই।

আজ আমখোলা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নিয়ে বর্তমান চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান মনির হাওলাদারের জনপ্রিয়তা ঠেকাতে অন্যান্য চেয়ারম্যান প্রার্থীগন উপজেলা আওয়ামীলীগ এক সার্থবাদী নেতার কথা আমখোলা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ কমিটি ও কমিটির ভোটারদের কে নব্য আওয়ামীলীগ বিএনপি জামায়াত সাজিয়ে মিথ্যা ছলনার আশ্রয় সহ। সাবেক এমপি আ খ ম জাহাঙ্গীর ভাইকে ছোট করার লক্ষ্যে হেয়পৃর্ন করার জন্য একএিত হয়ে উক্ত বতর্মান ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ কমিটি বাতিল করার ষড়যন্ত্র করিতেছে।

তাই ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ এসকল মিথ্যা ষড়যন্ত্র ও সাবেক এমপি কে ছোট করার মিথ্যা ষড়যন্ত্র কে সঠিকভাবে তদন্তের মাধ্যমে জেলা ও কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের কাছে দাবী যানাচ্ছে আমখোলা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ। এবং আইন অনুযায়ী পটুয়াখালী জেলার,গলাচিপা উপজেলা সহ সকল ইউনিয়নের ধারাবাহিকতা ভাবে আওয়ামীলীগ কাউন্সিল করার আগে বাতিল ও কমিটি করার তারিখ নির্ধারণ করা হয়।

১/মোঃ আনোয়ার হোসেন মৃধা,

সাবেক ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সভাপতি,

সাবেক চেয়ারম্যান।

২/ মোঃ কামরুজ্জামান মনির হাওলাদার,

ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক,বর্তমান সফল চেয়ারম্যান।

৩/মোঃ দেলোয়ার হাওলাদার,

ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সহ সভাপতি।

৪/মোসা:লিপি আক্তার,

পটুয়াখালী জেলা যুব মহিলা আওয়ামীলীগ সভাপতি।

৫/মোঃ হাজী আ: মান্নান,

ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সহ সভাপতি।

৬/মোঃ নোমানুর রহমান নান্নু,

ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ ২নং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।

৭/মোঃ ইমাম হোসেন মৃধা,

ইউনিয়ন যুবলীগ সহ সভাপতি।