রাঙামাটি সুবলং স্থানীয় সাপ্তাহিক বাজারে মোঃ আব্দুল কাসেম(২৭) সকাল চোরাই গুরু নিয়ে মালিক ও গরু বেপারীদের হাতে ধরা পড়ে।
আব্দুল কাসেমের ঠিকানাঃ পশ্চিম জারুলবাগান পোস্টঃ লংগদু উপজেলা লংগদু, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।
অভিযোগ কারি মোঃ বোরহান উদ্দিন (৪৭) বলেন গত ২৩ তারিখ বুধবারের আমার পালন করা গাভীটি লংগদু বাইট্টা পাড়া বাড়ির পাশের চাষের জমি থেকে কে বা কাহারা নিয়ে যায় পড়ের দিন ২৪ জুন আমি লংগদু থানায় এবিষয়ে একটি জিডি করি। এবং নানা যায়গায় খোঁজ করতে থাকি শুক্রবার সুবলং সাপ্তাহিক বাজার হওয়াতে আমার কেন যে সন্দেহ হয় যে সুবলং বাজারে হয়তো গরুটি বিক্রির জন্য নিতে পারে তাই বৃহস্পতিবার রাতেই বাজারে অবস্থান নেই ভাগ্যক্রমে আমি সকালে এক যুবকেকে গরুটা বিক্রির জন্য তারাহুরো করতে দেখি সেখানেই স্থানীয় লোকের সহায়তায় আমি চোরকে আটক করি এবং পড়ে গ্রাম পুলিশ মোঃ লিটনের মাধ্যমে ইউনিয়ন পরিষদে গরু ও চোর নিয়ে দারস্থ হই।
সুবলং ইউনিয়ন চেয়ারম্যান এর কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান চোর ও মালিক দুজনই লংগদু উপজেলার বাসিন্দা হওয়ায় সকলের নিরাপত্তার স্বার্থে আমি চোর সহ গরু সুবলং পুলিশ ফাঁড়ির দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কাছে হস্তান্তর করি।
এবিষয়ে সুবলং পুলিশ ফাঁড়ির দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ সালেহ আহম্মদ এর কাছে জানতে চাইলে তনি বলেন ঘটনা সম্পর্কে জানতে পেরে আমরা চোর ও মাল সুবলং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান থেকে বুঝে নেই পরে লংগদু থানার অফিস ইনচার্জ এর সাথে কথা বলে জানতে পারি এবিষয়ে লংগদু থানায় একটি জিডি হয়েছে তাই দুপুরের পড়ে লংগদু থানা পুলিশ এসে চোর ও গরু বুঝে নেন।
স্থানীয় লোক মোঃ রুস্তম আলী বলেন এসব চোর সিন্ডিকেট প্রায়ই সক্রিয় হয়ে ওঠে এখন মাছ ধরা ও ব্যবসা বন্ধ থাকায় চোরেরা এসব কাজ সহজেই করছে তিনি আপত্তি জানিয়ে বলেন এর আগে আমার প্রায় চারটি গরু চুড়ি হয়েছে তার এখন পর্যন্ত কোন হদিস পাইনি তাই প্রশাসনের তৎপরতা ও জন সচেতনতা বাড়লে এমন ঘটনা অনেক কমে আসবে।