বিএমএসএফকে নিয়ে এখনও অপপ্রচার চালাচ্ছে সাংবাদিকতার নামে কিছু বিপদগামি ব্যক্তি। বিএমএসএফ’র চলমান কার্যক্রমকে বাঁধাগ্রস্থ করতে চাচ্ছে এরা। সংগঠনের লোগোটিকে এরা বিকৃত করে ব্যবহার করে সংগঠনের সদস্যদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। এদেরকে গতবছর সংগঠন থেকে বহিস্কার করা হয়েছিল। এরা সংগঠনের কেউ নয় এরা অপশক্তি। এই চক্রের মধ্যে আবুল হোসেন তালুকদার, হেদায়েত উল্লাহ মানিক ও কামাল হোসেন নামে ৩ ব্যক্তি এখনও সক্রিয় রয়েছেন।

বর্তমানে বিএমএসএফ’র রয়েছে কয়েক হাজার সদস্য এবং বহু শুভাকাঙ্খী। এদের মধ্যে একজনকে গত ১ জুলাইয়ে অনুষ্ঠিত সদস্য সংগ্রহ ও আম উৎসবে আমন্ত্রন না জানানোর ফলে বহিস্কৃত ওই চক্রটির কিছু বিপদগামি ব্যক্তিকে দিয়ে বিএমএসএফ’র বিভিন্ন জনের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে।
জেনে রাখা ভাল, বিএমএসএফ বিগত ৭ বছরে মাঠ পর্যায়ের শাখা সমুহ থেকে কেন্দ্রীয় কমিটি কোন ধরনের চাঁদা কিংবা আর্থিক সহযোগিতা গ্রহন করেনা। নিজ নিজ জায়গা থেকে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ সংগঠনকে শক্তিশালী করতে আপ্রান চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

বিএমএসএফ আজ দেশের হাজারো সাংবাদিকদের আস্থা ও প্রাণের সংগঠনে পরিনত হয়েছে। মনে রাখবেন, বিএমএসএফ’র বিরুদ্ধে অতীতেও ষড়যন্ত্র হয়েছিল, সামনেও হবে তাই বিএমএসএফকে কেউ ধমাতে পারেনি পারবেওনা।

২০১৩ সালে আহমেদ আবু জাফরের নেতৃত্বে বিএমএসএফ প্রতিষ্ঠা লাভ করে আজ দেশের বিভিন্ন জেলা/উপজেলায় সাড়ে ৩শ শাখা কমিটি রয়েছে। দেশের বাইরেও ৫টি শাখা কমিটি আছে। সক্রিয় এই শাখা কমিটির নেতৃবৃন্দ আপনাদের কোন ষড়যন্ত্রই আমাদেরকে ধমাতে পারেনি এবং পারবেও না। সাবধান, এই অপশক্তি চক্রের সাথে যদি কারো সম্পৃক্ততা পাওয়া যায় এবং প্রমানিত হয় তবে তার বিরুদ্ধে বিএমএসএফ সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহন করবে।

আপনারা নস্টামি ছেড়ে সাংবাদিক বান্ধব নেতা কেন্দ্রীয় বিএমএসএফ’র সভাপতি শহীদুল ইসলাম পাইলট ও সাধারণ সম্পাদক আহমেদ আবু জাফরের নিকট নি:শর্ত ক্ষমা চান। ক্ষমা করলে আসুন, ঐক্যবদ্ধ শক্তি দিয়ে বিএমএসএফকে এগিয়ে নিতে আপনিও সহযোগি হোন। সতর্কতা: খামাখা সংগঠন ও সাংবাদিকদের মাঝে আবারো কোনরুপ বিরোধ সৃষ্টি করার অপচেষ্টায় আপনাদেরকে ক্ষমা করা হবেনা।

মহান রাব্বুল আলামিন আমাদেরকে হেদায়েত করুন, আমিন। ৭ জুলাই ২০১৯।