প্রকাশের সময়: ০৭ মে, ২০২৫ ০৫:৪১ অপরাহ্ণ
কালিগঞ্জের বিষ্ণুপুরে শত্রুতার জেরে বৃক্ষ নিধন করেছে দূর্বৃত্তরা | MkProtidin
Logo
/ সারাদেশ
অনির্দিষ্ট
আপডেটঃ ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১১:৩৬ পূর্বাহ্ণ
অনলাইন সংস্করণ

কালিগঞ্জের বিষ্ণুপুরে শত্রুতার জেরে বৃক্ষ নিধন করেছে দূর্বৃত্তরা

কালিগঞ্জের বিষ্ণুপুরে শত্রুতার জেরে বৃক্ষ নিধন করেছে দূর্বৃত্তরা
ছবি : সংগৃহীত
কালিগঞ্জ প্রতিনিধিঃ সাতক্ষীরার কালিগঞ্জে পূর্ব শত্রুতার জেরধরে ষড়যন্ত্র মূলক ভাবে মৎস্য ঘেরের ভেঁড়িতে লাগানো আমসহ বিভিন্ন প্রজাতির গাছ কেটে নিধন করার অভিযোগ করেছে একটি সংখ্যালঘু পরিবার। অভিযোগ ও সরেজমিন সূত্রে জানাগেছে, গত মঙ্গলবার (৬ মে) রাতের আঁধারে ১৬টি ফলকার আম গাছসহ বেশ কয়েকটি অন্যান্য গাছ কেটে দিয়েছে দূর্বৃত্তরা। ঘটনাটি বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের বেজুয়া গ্রামের মৃত কালীপদ মন্ডলের পুত্র বিশ্বনাথ মন্ডল ও মধুসূদন মন্ডলের মৎস্য ঘেরের ভেঁড়িতে ঘটেছে। এ ঘটনায় প্রতিকার চেয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে ঘের মালিক বিশ্বনাথ মন্ডল ও মধুসূদন মন্ডল। মৎস্য ঘের মালিক জানান, ঘেরের ভেঁড়ির সীমানা ঘেঁষে লাগানো গোবিন্দভোগ আম গাছগুলো গভীর রাতে কেটে দিয়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি করেছে দূর্বৃত্তরা। সকালে ঘেরের ভেঁড়িতে গাছ গুলো কাটা অবস্থায় দেখতে পায়ে চেয়ারম্যানকে জানালে তিনি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। সরেজমিনে গেলে এলাকার একাধিক ব্যক্তি জানান, রাতের আঁধারে কে বা কারা তার লাগানো গাছগুলো কেটে দিয়েছে তা নিশ্চিত বলা নাগেলেও ইতিপূর্বেও বেশ কয়েকবার বিষ্ণুপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি ও মামলাবাজ সিদ্দিক এবং তার সহোদর সাদেক নানাবিধ ক্ষতিসাধন করেছিল। সম্প্রতিও প্রকাশ্যে হুমকি দিয়েছিলো সাদেক গং। একজনের সাথে আরেক জনের শত্রুতা থাকতেই পারে, তবে গাছের সাথে শত্রুতা কেন? সঠিকভাবে তদন্ত করে অপরাধীদের আইনের আওতায় আনা দরকার। এ ব্যাপারে বিষ্ণুপুর ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলমের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, গাছ কাটার বিষয়ে অভিযোগ পেয়েই দ্রুত ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। দুষ্কৃতিকারীদের শনাক্তে খোঁজ খবর নেয়া হচ্ছে। প্রমান পেলে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে।
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোঃ কবির নেওয়াজ রাজ | ভারপ্রাপ্ত প্রধান (অনলাইন) : মোঃ কবির নেওয়াজ রাজ
অফিস : ৪/এ, আটি মডেল সোসাইটি, আটি, কেরানীগঞ্জ, ঢাকা-১৩১২
ইমেইল: mkprotidin@gmail.com | ফোন : (+880) 1643-565087 , (+880) 1922-619387