ঘটনার সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ বাদী রফিক খান (৪৮),পিতা-মৃত জবেদ আলী খান, মাতা-মৃত আলেয়া বেগম, স্থায়ী সাং-হিরন, থানা-কোটালীপাড়া, জেলা-গোপালগঞ্জ এ/পি সাং-করমতলা (আসমা বেগম এর বাসার ভাড়াটিয়া), ওয়ার্ড নং-৪২, থানা-পূবাইল, গাজীপুর মহানগর, গাজীপুর এর মেয়ে মেয়ে কেয়া আক্তার (১৫) বাসায় থাকিয়া সাংসারিক কাজ কর্ম করে পাশাপাশি করমতলা মিজি এক্সসরিজ ফ্যাক্টরীতে চাকুরী করে। উক্ত ফ্যাক্টরীতে চাকুরী করার সুবাদে আসামী ১। মোঃ রাব্বি (২২), পিতা-আবু তাহের, মাতা-নাসিমা বেগম, সাং-গোয়ালন্দ, থানা-রাজবাড়ী সদর, জেলা-রাজবাড়ী এ/পি সাং-কুদাব (কড়ইয়ের টেক), থানা-পূবাইল, গাজীপুর মহানগর, গাজীপুর এর সহিত বাদীর মেয়ের পরিচয় হয়। উক্ত পরিচয়ের সুবাদে আসামী রাব্বির সহিত বাদীর মেয়ের প্রেমের সর্ম্পক তৈরী হয়। প্রেমের সর্ম্পক হওয়ার পর আসামী রাব্বি বাদীর মেয়েকে বিভিন্ন প্রলোভন দেখাইয়া কৌশলে পূবাইল থানাধীন করমতলা সাকিনস্থ মিজি এক্সসরিজ ফ্যাক্টরীর ভিতর মেঝেতে গত ইং ২৫/১১/২০২৪ তারিখ সময় দুপুর অনুমান ০২.৩০ ঘটিকা হইতে গত ইং ২৭/১১/২০২৪ তারিখ সময় দুপুর অনুমান ০২.০০ ঘটিকার মধ্যে একাধিকবার বাদীর নাবালিকা মেয়ে কেয়া আক্তারকে ধর্ষণ করে। বাদীর মেয়ে লোকলজ্বায় প্রথমত বিষয়টি গোপন রাখে। পরবর্তীতে ধীরে ধীরে বাদীর মেয়ের শারীরিক অবস্থার পরিবর্তন হলে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করিলে সে জানায় যে, আসামী রাব্বি তাকে বিভিন্ন প্রলোভন দেখাইয়া কৌশলে তার সহিত শারীরিক সর্ম্পক করিয়াছে। উক্ত ঘটনা সংক্রান্ত বাদীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে পূবাইল থানার ধর্ষণ মামলা নং-০৩(০৭)২৫ ধারা-নারী ও শিশু নির্যাতন দমন (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫ এর ৯(১) রুজু হয়। উক্ত মামলা রুজুর পর তদন্তকারী অফিসার এসআই(নিঃ) নাসির উদ্দিন সঙ্গীয় ফোর্স সহ অত্র পূবাইল থানা এলাকায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করিয়া আসামী মোঃ রাব্বি (২২)কে পূবাইল থানাধীন কুদাব এলাকা হইতে গ্রেফতার পূর্বক থানায় আসিয়া হাজির হন।বিধি মোতাবেক আসামীকে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়।
আইন ও বিচার
জিএমপি পূবাইল থানা পুলিশ কর্তৃক অভিযান পরিচালনা করিয়া ধর্ষণ মামলার এজাহার নামীয় ০১ জন আসামী গ্রেফতার।