সরকারের উচ্চ পর্যায়ের একটি তদন্ত হওয়া উচিত। ঘটনাটি গতকালের। ঘটনাস্থল কক্সবাজারের মহেশখালীর। একজন মাইটিভি-আজকালের খবর পত্রিকা এবং আরেকজন বাংলাটিভির প্রতিনিধি।
একজন ইউপি চেয়ারম্যানের কাছে ওসি প্রদীপের (সাবেক কর্মস্থল মহেশখালী থানার) কর্মকান্ড সম্পর্কে ভিডিও বক্তব্য আনতে গেলে এভাবেই তাদেরকে চৌকিদার দিয়ে বেঁধে রেখে ফটোসেশন করেন।
চেয়ারম্যানের বক্তব্য ওদের কার্ডের মেয়াদ নেই। তার কাছে আজ প্রদীপের ব্যাপারে বক্তব্য নিতে আসে। ২ বছর আগেও একবার এসেছিল। তখন তাদের সম্মানীও দিয়েছিলেনন। তবে আজ কী প্রদীপ দা’র ব্যাপারে বক্তব্য নিতে আসায় কাচা চামড়ায় টান লেগেছে বলেই আটক করে পুলিশে দেয়া?
অন্যদিকে আটককৃত সাংবাদিকরা জানিয়েছেন তাদের একজন খবরপত্র এবং মাইটিভিতে এবং অন্যজন বাংলাটিভিতে আছেন।
তবে তার সাথে মাইটিভি অফিসের ১ লাখ ২০ হাজার টাকা লেনদেন আছে। যার কারনে ২০১৭ সাল থেকে এভাবে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। তার মাঝে কক্সবাজারে নতুন আরেকজনকে নিয়োগ দিয়েছেন বলে স্থানীয় সাংবাদিকরা জানিয়েছেন।
কিছু মিডিয়া হাউজের এই ধরনের নোংরামি ও টাউটারি বানিজ্যের কারনে আজ মফস্বলের সাংবাদিকরা ভুয়া সাংবাদিক বলে আখ্যায়িত হ’ন। প্রতি মাসে, বছরে এই টাউটারি হাউসগুলোতে প্রতিনিধি নিয়োগ বানিজ্য ঘটে কোটি কোটি টাকা। বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম ও সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটির দাবি এগুলো বন্ধ করুন। প্রতিনিধি- সাংবাদিকদের ইজ্জ্বত আছে। এ ব্যাপারে ওই মিডিয়া হাউজগুলো কি পদক্ষেপ নেয় দেখার অপেক্ষায় রইলাম…