ঘটনাসূত্রে সরেজমিনে গেলে আমাদের প্রতিনি়ধিকে বাদীপক্ষ ও এলাকাবাসী জানান যে , শাহরাস্তি উপজেলার দেবীপুর গ্রামে রেহেনা বেগম গং , রাবেয়া বেগম গং , খাদিজা বেগম গংদের সাথে হারুন রশিদ ও জানে আলম গংদের সাথে দীঘ’দিন ধরে বসতভিটি নিয়ে বিরোধ ও মামলা মোকদ্দমা চলমান আছে । রেহেনা বেগম বাদী হয়ে হারুন রশিদ গং , আবদুল হাফিজ সাফি চৌধুরী গং ও জানে আলম গংদের বিরুদ্ধে বিজ্ঞ আদালত চাঁদপুরে দেওয়ানী মোকদ্দমা নং ৬১/২০ এবং ৯৭/২০ ইং দায়ের করেন এবং রাবেয়া বেগম বাদী হয়ে সিআর মোকদ্দমা নং ১৯২/২০ ইং দায়ের করেন যা চলমান আছে । একই সাথে জানে আলম গংদের বিরুদ্ধে শাহরাস্তি থানায় একাধিক জিডি রয়েছে । উক্ত বিষয়ে আপোষ করতে শাহরাস্তি থানায় এসআই আউয়াল বাদী বিবাদীদের নিয়ে একাধিক সালিশ বৈঠক করেন । থানায় উভয় পক্ষের সব শেষ সালিশ বৈঠকে সম্পক্তি পরিমাপ করে বাদীপক্ষের প্রাপ্ত সম্পক্তি সঠিক ভাবে বের করার সিদ্ধান্ত হলে গত ৩০/১২/২০ এবং ৩১/১২/২০ ইং তারিখে উভয় পক্ষের মনোনীত সাভে’য়ার দিয়ে বসতভিটি পরিমাপ করা হয় ।
জমি পরিমাপের ২য় দিন গত ৩১/১২/২০২০ তারিখে আদালতে চলমান মোকদ্দমার বিবাদীপক্ষ হতে বাদীপক্ষ বসতভিটি পাবে মমে’ সরেজমিনে পরিমাপে প্রতিয়মান হলে এবং বাদীপক্ষের মালিকানা হলেই দুপুর অনুমান ১:০০ ঘটিকায় বিবাদীদের পক্ষে বিএনপি জামাতের ক্যাডার এবং বিভিন্ন অপকমে’র গডফাদার সাইফুল ইসলাম রনি ( ৪৫) এর নেতৃত্বে এবং তার নিদে’শে নিবা’হী ম্যাজিস্ট্রেট কাউছার হামিদ ভূঁইয়ার ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে তার ভাই মহসিন ভূঁইয়া (৩৭ ) , সুমন ভূইয়া ( ৩৫) , আদালতে চলমান মোকদ্দমা সমূহের বিবাদী জানে আলম ( ৪৫) , সবুজ (৩০) , আলমগীর ( ৩০) , জাহাঙ্গীর (২৮) , কামাল ( ৪৭) সব’ পিতা – হারুন রশিদ , জরু বেগম ( ৫০) , বেবি বেগম ( ৫২) , খোরশিদা বেগম ( ৬০) সব’ স্বামী হারুন রশিদ, তাহমিনা আক্তার রত্না (৪০) স্বামী জানে আলম , জীবন ( ৪০) , সিপন ( ৩৫) উভয় পিতা মৃত তিতা মিয়া , চা দোকানী অরুনের ছেলে সব’ সাং দেবীপুর , ডাকঘর – কালিয়াপাড়া , শাহরাস্তি ,চাদপুরসহ অজ্ঞাতনামা ১০/১২ জন আসামী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে দেওয়ানী ও ফৌজদারী আদালতে চলমান মোকদ্দমা সমূহের বাদীপক্ষ ১) খন্দকার শামসুল আলম সুজন , ২) শাবানা খন্দকার , উভয় পিতা মৃত খন্দকার আবু তাহের , ৩) রাবেয়া খন্দকার , পিতা মৃত সফি উল্লাহ , ৪) ময়না খন্দকার , ৫) আখি খন্দকার উভয় পিতা মৃত বাচ্চু মিয়া , ৬) মোশারফ হোসেন সুমন , পিতা মৃত মোখলেছুর রহমান , ৭) শামরিন খন্দকার ঐশি পিতা খন্দকার শামসুল আলম সুজন গুরুতর আহত হয় । ঘটনা জানতে পেরে শাহরাস্তি থানা পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনে আহতদের হাসপাতালে চিকি!সার জন্য পাঠানোর ব্যবস্থা করেন । আহতগণ চাঁদপুর সদর হাসপাতালে টিটমেন্ট গ্রহন করেন । উক্ত বিষয়ে ন্যায় বিচার পেতে মার়ধরে ভুক্তভেগী আহতরা মাননীয় সাংসদ মেজর অব. র়ফিকুল ইসলাম বীর উত্তম স্যারের হস্তক্ষেপ কামনা করেন । উক্ত বিষয়ে শাহরাস্তি থানায় যোগাযোগ করলে জানা যায় যে , এখনও ভোক্তভোগীরা থানায় এখনও কোনো মামলা করেন নাই ।
বাদীপক্ষের বক্তব্যের মতে উক্ত বিষয়ে আদালতে চলমান মোকদ্দমার বিবাদীপক্ষ সহ অতকি’ত ভাবে মারধরে অংশগ্রহনকারীদের সাথে আমরা যোগাযোগ করলে তাহারা মারধরের ঘটনা অস্বীকার করেন ।