কলকাতা থেকে নিউজ দাতা মনোয়ার ইমামঃ
পশ্চিম বাংলা সরকারের নয়া উদ্বেগ ও নয়া প্রকল্প গ্রামে রাস্তার মাথায় সোলার সিস্টেম লাগিয়ে সধারণত মানুষের রাতের পথ দেখানো। এই প্রকল্পটি রূপকার পশ্চিম বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। তার নির্দেশ মেনে প্রতিটি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় চৌরাস্তার মোড়ে এবং গুরুত্বপূর্ণ স্হানে সোলার সিস্টেম লাইট লাগাতে হবে। গতবছর এই প্রকল্পের কাজ পশ্চিম বাংলার বিভিন্ন যায়গায় সহিত দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার মগরাহাট পশ্চিমের বিভিন্ন গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় শুরু হয়, KD, এন্টারপ্রাইজ থেকে নেওয়া, ১৮,ওয়াডের, সোলার সিস্টেম পোল সহ লাইট। যায় দাম পড়েছিল প্রায়, ৩১,হাজার, ১১৬,টাকা, দরে পঞ্চায়েত থেকে পেমেন্ট নেন। কিন্তু চলতি বছরের সেই, KD, এন্টারপ্রাইজের, ২০২১ও২০২২, শে অর্থ বশে তারা সরকারি ভাবে ট্রেন্ডার ফেলেছে একই লাইটের যায় দাম ১৪,হাজার, ৭০০,টাকা, করে। এক বছর মধ্যে কি করে প্রায় প্রতি লাইট পোস্ট বানাতে, KD, এন্টারপ্রাইজ দাম পত্র প্রেরণ করলেন সরাসরি ভাবে। মগরাহাট পশ্চিমের কি শাসক দল কি বিরোধী দলের নেতা ও নেত্রীদের প্রশ্ন তাহলে একবছর মধ্যে কি করে কে ডি এন্টারপ্রাইজ প্রায়, ১৭,হাজার, টাকা করে কমিয়ে দিল। এবং সাধারণ মানুষের প্রশ্ন তুলেছেন যে তাহলে গতবছর যে, KD, এন্টারপ্রাইজ সোলার সিস্টেম লাইট লাগাতে সরকারের কাছ থেকে প্রতি লাইট পোস্ট পিছু প্রায়, ১৭,হাজার, টাকা করে দাম নিল। তাহলে KD,এন্টারপ্রাইজ কাকে বড় অঙ্কের টাকা দিয়ে পশ্চিম বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে এবং তার সরকার কে অন্ধকারে রেখে এতবড় দুর্নীতি করল। সাধারণত প্রশ্ন তাহলে কি এত কোটি কোটি টাকার সোলার সিস্টেম লাইট নিয়ে মগরাহাট পশ্চিমে দুর্নীতি হয়েছে পশ্চিম বাংলা সরকার ও রাজ্যের তৃনমূল দলের নেতা ও নেত্রীরা জানেন না। নাম প্রকাশ করতে অস্বীকার করে মগরাহাট পশ্চিমের এক তৃনমূল দলের নেতা বলেন যে এই বিরাট অঙ্কের টাকা কানমানি খেয়েছে মগরাহাট পশ্চিমের এক জেলা পরিষদ সদস্য ও তার পরিবারের সদস্যরা এবং এর সাথে জড়িত আছেন স্হানীয় বিধায়ক তার ঘনিষ্ঠ নেতা ও কর্মীরা। তবে এই বিরাট অঙ্কের টাকা কানমানি খেয়েছে সেই বিষয়ে তারা পশ্চিম বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চলেছে বলে জানা গেছে।।