মোঃ আকরাম হোসেন : বাংলা মাসের আশ্বিনের শেষে অগ্রহায়নের শুরুতেই শুরু হয় ইট ভাটার কার্যক্রম .কাঁচা ইট তৈরি করার জন্য দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে নিয়ে আসতে হয় ইট তৈরি কারক শ্রমিক আর এই শ্রমিক আনতে হলে তাদের কে দিতে হয় দাদন নামক লক্ষ লক্ষ টাকা .এই টাকা নিয়ে তাদের কেউ ভাটায় ওঠে আবার কেউ একেবারেই ওঠেনা আবার কেউ উঠলেও মালিকদের কে ফাকি দিয়ে কৌশলে অন্যত্র পলায়ন করে এতে পড়ে যায় মালীক গন ভিষন বিপাকে কুয়াশায় কাঁচা ইট নষ্ট বৈরি আবহাওয়ায় কাঁচা ইট নষ্ট ইট তৈরির ওই পট গুলো পূনরায় কাজের উপযোগী করে গড়ে তুলতে দ্বিগুন খরচ বহন করা লাগে তবে মালীক গনে করেনা কোন কৃপনতা মসজিদ মাদ্রাসা বিভিন্ন ধর্মিও প্রতিষ্ঠানে অনুদান হিসাবে দিয়ে যাচ্ছেন লক্ষ লক্ষ ইট সরকারের জাতীয় প্রগ্রামে বিজয় দিবস স্বাধীনতা দিবস সহ সকল অনুষ্ঠানে দিয়ে যাচ্ছেন তারা অনুদান এলাকার দুস্ত রুগি কন্যাদায় গ্রস্ত সহ বিভিন্ন ভাবে দিয়ে যাচ্ছেন তারা অনেক বড় বড় অনুদান অপরদিকে সিন্ডিকেটেের মাধ্যমে কয়লার দাম উদ্ধগতি হওয়ায় পড়ে যায় আরো বিপাকে অনেক শিল্পরাই ব্যাংক লোন সহ চড়া সুদে টাকা নিয়ে গড়ে তুলেছেন ইট তৈরি কারখানা ইট তৈরি মুল্যর তুলনায় বিগত বছরে ইট বিক্রয়ের মুল্য খুবই কম হওয়া হতাশাগ্রস্ত মালীক গন আশানুরূপ ইট বিক্রয় না হওয়ায় ইটের পাহাড়ে পরিনত হয়েছে ইট খোলার মধ্যে। অনেক ব্যাংক লোন ও চড়া সুদে টাকা নিয়ে ইটভাটা তৈরি করে দেওলিয়া হয়েগেছে বর্তমানে মানবেতর জীবনযাপন করছেন বলে যানা যায় এদিকে প্রশাসনেও বিভিন্ন অনিয়ম থাকার কারনে করছেন লক্ষ লক্ষ টাকা জরিমানা। তারপরেও রক্ষা পাচ্ছেন না অনেক ভাটা। নির্বাহী ম্যাজিষ্টেট আইন প্রয়োগকারী সংস্থার পুলিশ বাহিনী নিয়ে বুলড্রেজার ও ভেকু গাড়ি নিয়ে ভেঙে গুড়িয়ে দিচ্ছেন আদেশ নিয়ম বহির্ভূত ইট ভাটাগুলো। তবে ভাটা মালীকদের দাবী তাদের যদি একটু সুযোগ দিয়ে ইট ভাটাগুলো চালানোর সুযোগ দেওয়া হয় তাহলে তারা ব্যাংক লোন সহ বিভিন্ন ঋনের টাকা পরিশোধ করে মানবেতর জীবনযাপন থেকে বাঁচতে পারবেন বল যানান।