মোঃলিটন মাহমুদ : মুন্সীগন্জ সিপাইপাড়া থেকে দিঘীড়পাড় মহাসড়কে স্পিড ব্রেকার পদচারী না থাকায় টঙ্গীবাড়ী উপজেলার যশলং ইউনিয়ন পরিষদের সাথে পাচঁ পাচঁ টি শিক্ষা প্রতিষ্টান অথচ নেই কোন স্পিড ব্রেকার স্কুল-কলেজ,মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পার হতে হচ্ছে। গত কয়েক মাসে বেশ কিছু শিক্ষার্থী দুর্ঘটনার শিকারও হয়েছে। তাই এলাকার সচেতনমহল ও শিক্ষার্থীদের পরিবারের পক্ষ থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর সামনের সড়কে স্পিড ব্রেকার নির্মাণের দাবি জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, রাস্তার পাশে প্রায় ৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ইউনিয়ন পরিষদ । এখানে রানা সফিউল্লাহ কলেজ,সায়েজাবাদ মাদ্রাসা ,সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ,চিকি ৎসা কেন্দ্র ,ইউনিয়ন পরিষদ রহেছে ।
এ ব্যাপারে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী মহসিনা ও চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র মাহিব হাসান জানায়, তারা অনেক ভয়ে ভয়ে রাস্তা পার হয়। রাস্তায় সব সময় যানবাহন দ্রুত গতিতে চলাচল করে। এখানে গতিরোধক ব্যবস্থা থাকলে তারা একটু নিরাপদ বোধ করত।
ওই বিদ্যালয়ের অভিভাবক সিরাজুল ইসলাম ও এরশাদুল আলম বলেন, ‘স্কুলের দক্ষিণ পাশে বড় রাস্তা। সেই রাস্তা পার হয়ে সন্তানদের স্কুলে যেতে হয়। তাই অভিভাবক হিসেবে সব সময় ভয়ে থাকতে হয়।’যশলং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বলেন ব্রীজ টির উত্তর ও দক্ষিন পাস্বে স্পিড ব্রেকার স্হাপন করা গুরুত্বপূর্ন হয়ে দাড়িছে । সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃগনি বলেন, ‘কয়েক মাস অাগে মধ্যে আমাদের এক শিক্ষার্থী বেশ কয়েক মাস হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন । আমার বিদ্যালয়টি আঞ্চলিক মহাসড়কসংলগ্ন। সড়কের দক্ষিণ এলাকার শিক্ষার্থীরা সড়ক পার হয়ে স্কুলে আসতে চায় না। গত ১৯\১২\২০১৯ সালে অটো ও সার ভর্তি টলির মুখমুখি সংঘর্ষে চার জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন তাহাদের মাঝে একজন এখনো পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি রহেছে ।
তাই এলাকা বাসির দীর্ঘ দিনের দাবি অতি দ্রুত যেন স্পিড ব্রেকারের ব্যাবস্হা করা হয় ।