পিরোজপুরের মানবিক ডিসি জনাব মোহাম্মদ আশরাফুল আলম খান।তিনি জেলায় যোগদানের পর থেকে লাল সবুজের বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তরিত করতে নিরলসভাবে কাজ করে চলেছেন।
জেলার সরকারী বেসরকারী, আধাসরকারী, শায়িত্বশাসিত্ব প্রতিষ্ঠানকে ঢেলে সাজাতে শুরু করেছেন তিনি। তার এই কঠোর নির্দেশনা ও বিচক্ষণতায় কমতে শুরু করেছে অনিয়ম, দূর্নীতি, স্বেচ্ছারিতা। সরকারী সেবার পাশপাশি সকল প্রকার সেবা জনগণের দৌরগোড়ায় পৌছে দিতে তিনি সর্বদা বদ্ধপরিকর।
তিনি স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে পছন্দ করেন। তিনি দায়িত্বের বেলায় যেমন কঠোর তেমনি জনগণের পাশে থেকে সেবা দিতে একজন কোমল হৃদয়ের মানবিক মানুষ। তিনি প্রতিনিয়ত সরকারী কাজের পাশাপাশি সর্বদা সামাজিক ও মানবিক কর্মকাণ্ডে নিজেকে নিয়োজিত রাখেন। তার দপ্তরে গিয়ে সকল মানুষই সঠিক ভাবে সেবাগুলো বুঝে পান।
তার এই কর্মদক্ষতার উন্নয়নের ছোঁয়ায় দিন দিন পাল্টে যাচ্ছে পিরোজপুরের মানুষের মান উন্নয়ন ও জীবনযাত্রা। তার কঠোর হস্তক্ষেপে পিরোজপুর জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপারের সার্বিক সহযোগিতায় দিন দিন কমে যাচ্ছে জেলার দূর্বত্তয়ান, মাদক ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড।
পিরোজপুরের মানুষ এখন স্বস্তিতে ও শান্তিতে বসবাস করছে। সোহেল মাহমুদ নামের এক সাংবাদিক জানান, সম্প্রতি তিনি তার একটি ব্যক্তিগত কাজে গিয়েছিলেন জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে। সুন্দরভাবে কাজটি করতে পেরে মানসিক তৃপ্তি পেয়েছেন তিনি।
সোহেল মাহমুদ আরো বলেন, দেশের প্রতিটি জেলায় জেলায় যদি এমন একজন সদালাপী, হাস্যজ্জল ডিসি থাকতো, তাহলে দেশের মানুষ সুফল ভোগ করতো।
এ ব্যাপারে পিরোজপুরের সুযোগ্য জেলা প্রশাসক জনাব মোহাম্মদ আশরাফুল আলম খান বলেন, আমি সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে আপনাদের জেলায় কাজের ক্ষেত্রে এসেছি। আমি চেষ্টা করছি এ জেলাকে একটি স্মার্ট জেলায় রূপান্তরিত করতে। আপনাদের সকলের সহযোগিতা পেলে হয়তো সেটা সম্ভব হবে, ইনশাআল্লাহ।