মোঃ এনামুল হক : ঢাকা জেলার শিল্পান্চল আশুলিয়া থানার ধামসোনা ইউনিয়ন আওয়ামিলীগের সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক হাজি আঃ মতিউর রহমান মতিনের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও ভীক্তিহীন সংবাদ প্রচার
হওয়ায় আশুলিয়ার স্থানিয় আওয়ামিলীগের নেতা কর্মি সহ সর্বস্তরে জনসাধারনের মাঝে তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
ধামসোনা ইউনিয়ন আওয়ামিলীগের সর্বমহলে অত্যান্ত আস্থাভাজন ও সর্বাধীক জনপ্রিয় রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব যোগ্য ও সততা ন্যায়নিষ্ঠা পরায়ন আওয়ামিলীগ নেতা ধামসোনা ইউনিয়ন আওয়ামিলীগ সাধারন সম্পাদক হাজী মতিউর রহমান মতিনের বিরুদ্ধে কয়েকটি অনলাইন পোর্টালে মিথ্যা বানোয়াট ও ভিক্তিহীন সংবাদ প্রচার হওয়ায় আশুলিয়ার সর্বমহলে নিন্দার ঝড় উঠেছে।
খোজঁ নিয়ে জানা যায় বিএনপি জামাত জোট সরকারের আমলে আশুলিয়া থানা এলাকায় আওয়ামী লীগের দুঃসময়ের কান্ডারী রাজপথের লড়াকু সৈনিক সর্বাধীক হামলা মামলায় নির্যাতিত নিপিড়ীত বঙ্গবন্ধু র আদর্শে আদর্শিত কর্মি তিনি প্রায় তিন যুগ ধরে আওয়ামি রাজনৈতিক অঙ্গনে নিয়োজিত রেখেছেন নিজেকে।
বঙ্গবন্ধুর আর্দশের সৈনিক হিসেবে কাপিয়েছেন রাজপথ ঝরিয়েছেন রক্ত ঝরিয়েছেন ঘাম তবুও ছাড়েন নি রাজপথ।
জীবনের শুরুতেই ছাত্রলীগ যুবলীগ ও পরে আওয়ামি রাজনৈতিক অঙ্গনে মাঠে ঘাটে চষে বেরিয়েছন যার ফল সরুপ আজ তিনি এলাকায় সিনিয়র আওয়ামিলীগ নেতা হিসাবে জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছেন।
আর আজ সেই ত্যাগি ও জননন্দিত নেতা হাজি আঃ মতিনের বিরুদ্ধে একটি কুচক্রি মহল মিথ্যা সংবাদ প্রচার করে বিভ্রান্তি ছড়ানোয় এলাকাবাসীর মাঝে তীব্র খোভের সন্চার হয় বলে ও দেখা যায়।
এনিয়ে আশুলিয়ার সর্বমহলে আওয়ামী লীগের নেতা কর্মিদের মাঝে নিন্দা ও চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে।
এ ব্যাপারে আশুলিয়া আওয়ামিলীগের নেতাকর্মি সহ অত্র এলাকার আওয়ামি অঙ্গসংগঠনের বিপুলপরিমান নেতা কর্মি বলেন আশুলিয়ার পবনারটেক এলাকার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান বিশিষ্ট ব্যাবসায়ি ও রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব ধামসোনা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সংগ্রামি ত্যাগি ও যোগ্য সাধারন সম্পাদক হাজি আঃমতিউর রহমান মতিন।
তারা আরো বলেন আশুলিয়ায় আওয়ামী রাজনৈতিক অঙ্গনে হাজি আঃ মতিন এক অবিস্মরণীয় নাম।
হাজি আঃ মতিন আশুলিয়ায় সর্বজনিয় উজ্জ্বল নক্ষত্রের নাম
তিনি রাজপথে পরিক্ষিত সৈনিক দুঃসময়ের রাজ পথে যাকে পাওয়া যায় তিনি আমাদের শ্রদ্ধেয় মতিন ভাই।
আশুলিয়ার মাটিতে আওয়ামিলীগের জন্য হাজী মতিউর রহমান মতিন এক নিবেদিত প্রাণ।
তিনি ছাত্রজীবনে বঙ্গবন্ধুর আর্দশে উজ্জীবিত হয়ে ছাত্রলীগের রাজনীতির মধ্যে দিয়ে রাজপথে রাজনীতির যাত্রা শুরু করেন।
তিনি ১৯৮১ সালে সাভার কলেজে ছাত্র সংসদ নির্বাচন করেন।
১৯৮৫ সালে ধামসোনা ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন।
১৯৯০/৯১ গণ আন্দোলণে রাজপথে কঠোর পরিশ্রম ও অবশ্মরনীয় ভুমিকা পালন করেন।
আওয়ামি মতাদর্শে রাজনিতী করার জন্য তৎকালীন বিরোধিদল হিসাবে ক্ষমতাশীল বিএনপি জামাত জোট সরকারের রোষানলে পরে বহু নির্যাতন জেল জুলুমের শিকার হন।
১৯৯৮ সালে সাভার উপজেলা যুবলীগের সহ- সভাপতি নির্বাচিত হন।
এর পর ধামসোনা ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নং ওয়ার্ডের মেম্বার নির্বাচিত হয়ে সুনামের সাথে ৫ বছর দ্বায়িত্ব পালন করেন।
এসময় এলাকায় ব্যাপক
উন্যায়ন মুলক কাজ করার কারনে তুমুল জনপ্রিয়তা সৃষ্টি হয় আঃ মতিনের।
আঃ মতিন পবনারটেক সরকারী স্কুল ও মসজিদ মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি।
২০০৩ সাল থেকে ২০১৪ সাল ও ১৪ সাল থেকে অদ্যবধি সফলতার সাথে পর পর দুই বার ধামসোনা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন।
এই গুরু দ্বায়িত্ব পালন কালে তিনি বহু ত্যাগ স্বীকার করেছেন বলেও জানান স্থানিয় নেতাকর্মীরা।
তার জন্য তিনি কখনও জাতির জনক বঙ্গ বন্ধুর আর্দশ থেকে কখনো সরে যাননি।
আওয়ামীলীগের দুঃসময়ে তার একনিষ্ঠ বলিষ্ঠ নেতৃত্বে রাজপথে আন্দলন সংগ্রামে বার বার পিছু হটে তৎকালিন সরকারদলিয় বিএনপি জামায়াত ঐক্যজোট তৎকালিন বিএনপি যামায়াতের আলোচনা সমালোচনায় উঠে আসে বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ সৈনিক আঃ মতিনের নাম।
আঃ মতিন দলমত নির্বিশেষে এলাকার দারিদ্র্য অসহায় মানুষের পার্শ্বে থেকে তিনি রেখেছেন অগ্রনি ভুমিকা।
আওয়ামী রাজনৈতিক অঙ্গনে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে তিনি আজ এ পর্যায়ে এসেছেন বলেও জানান স্থানিয় নেতাকর্মীরা।
আওয়ামি ক্রান্তি কালে সর্ব সময় রাজপথে আন্দোলন সংগ্রাম করার কারনে জামাত বিএনপি জোট সরকারের রোষানলে পরে বহু মামলা হামলা জুলুম নির্যাতনের শিকারন হন।
এর পরও বঙ্গবন্ধুর আর্দশ থেকে কেউ একটুও সরাতে পারেনি তাকে।
দেশ ও দলের স্বার্থে বঙ্গবন্ধু কন্যা জন নেত্রী শেখ হাসিনার যে কোন নির্দেশ তামিল করতে রাজ পথে রয়েছেন তিনি সর্বক্ষনিক নিয়োজিত।
এ ব্যাপারে অত্র এলাকাবাসী সহ আশুলিয়ার স্থানিয় আওয়ামিলীগের সর্ব স্তরের নেতা কর্মীদের একটাই দাবি যে সততা ন্যায় নিষ্ঠার মুর্তপ্রতিক আঃ মতিনের বিরুদ্ধে অপপ্রচার কারিদের দৃষ্টান্ত মুলক সাস্থির দাবি করেন অত্র এলাকাবাসী, তারা আরো বলেন বর্তমান সাভার উপজেলা আওয়ামিলীগ কমিটি এবং আঃ মতিনের মতো যোগ্য ব্যাক্তিকে যোগ্য পদে নিযুক্ত করবেন বলেও তারা আশাবাদ ব্যাক্ত করেন।