নয়াদিল্লি: জয়পুর, তিরুবনন্তপুরম এবং গুয়াহাটি বিমানবন্দর বেসরকারি সংস্থার হাতে তুলে দেওয়া হবে সেগুলির উন্নয়ন, চালানো এবং রক্ষণাবেক্ষণের জন্য। পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) মডেলে ৫০ বছরের জন্য তা দেওয়া হবে বলে সরকারের পক্ষ থেকে বুধবার জানানো হয়েছে। এর মাধ্যমে সরকার চাইছে করোনা অতি মহামারীতে দারুন ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত অসামরিক বিমান চালনা ক্ষেত্রটিকে খুলে দিতে। তিনটি বিমানবন্দর প্রতিযোগিতামূলক নিলামে অংশ নিয়ে জেতা আদানি গোষ্ঠীর ছটি এয়ারপোর্টের অংশ। এই শিল্পগোষ্ঠী গত ফেব্রুয়ারি মাসে স্বাক্ষর করে সরকার পরিচালিত এয়ারপোর্ট অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার আহমেদবাদ লখনউ এবং ব্যাঙ্গালোর বিমানবন্দর চালানোর ব্যাপারে। কিন্তু অন্য তিনটি বিষয়ে অনুমোদন তখন আপাতত স্থগিত ছিল। বিমানবন্দরের বেসরকারিকরণ, রক্ষণাবেক্ষণ , মেরামত ও সার্বিক ভাবে ঢেলে সাজানোর মাধ্যমে উন্নয়ন ব্যবস্থা করে প্রতিরক্ষার জন্য এয়ার স্পেস প্যাসেঞ্জার এয়ারক্রাফটের জন্য ছেড়ে দেওয়ার প্রস্তাব সরকার করেছে যাতে এই অতি মহামারীর সময় বিমান চলাচল ক্ষেত্রকে সহায়তা করতে পারা যায়। কিন্তু এই বেসরকারি প্রক্রিয়া অসম এবং কেরল হাইকোর্টে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে। কিন্তু সরকারি আধিকারিক সূত্রে মঙ্গলবার একটি সর্বভারতীয় সংবাদপত্র জানতে পারে এই প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে কোন নির্দেশ নেই। তাছাড়া মন্ত্রক গুলির মধ্যে পারস্পরিক আলোচনায় ছয়টি বিমানবন্দর নিয়ে যে গুলি হল -অমৃতসর, বারাণসী, ভুবনেশ্বর ইন্দোর রায়পুর এবং ত্রিচি।