রাজশাহী ব্যুরোঃঅসংখ্যা জামাত- শিবিরসহ নাশকতা মামলার বাদী ও সাক্ষী হয়েছেন রাজশাহী মহানগর ডিবির এসআই হাসান।সেই সাথে মাদক বিরোধী অভিযানেও সফলতার শীর্ষে ছিলেন তিনি।
বিশেষ করে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের সকল থানার পাশাপাশি রাজশাহী মহানগর ডিবির এসআই হাসান ছিলেন জঙ্গী ও মাদক নির্মূলে শক্ত অবস্থানে।
রাজশাহীতে জামাত – শিবিরের কেন্দ্রীয় নেতা থেকে শুরু করে মাঠ পর্যায়ের সদস্যরাও ছাড় পাননি এসআই হাসানের হাত থেকে।যে কারনে বাংলাদেশ পুলিশের অন্যত্তম পদক আইজিপি ব্যাচ ২০১৯ প্রাপ্ত হন এসআই হাসান।
বিশেষ করে জাল টাকা উদ্ধার, কাস্টমস কর্মকর্তার বাড়ী থেকে নিয়োগ বানিজ্যের টাকা উদ্ধার,হাজার হাজার পিচ ইয়াবা উদ্ধার,শিবির সভাপতি মন্জুরকে অস্ত্র সহ গ্রেপ্তার, কেন্দ্রীয় জামায়তের ভারপ্রাপ্ত আমির মুজিবুর রহমানকে জিহাদি বইসহ গ্রেপ্তার,সম্প্রতি রুয়েট শিক্ষকে হামলার মূল তিন আসামী গ্রেপ্তার, রাজশাহী পলেটেকনিক্যালে শিক্ষককে পুকুরে ফেলে দেয়া মামলায় ২৪ ঘন্টায় আসামী গ্রেফতার, মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রীর ছিনতাইকৃত টাকা উদ্ধারসহ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বেড়ে যাওয়া ছিনতাই প্রতিরোধে ব্যবস্থা গ্রহণ ছিল অত্যন্ত প্রশংসিত।
এই ধারাবাহিকতায় আরএমপির শ্রেষ্ঠ ইউনিট হিসেবে রাজশাহীর মাননীয় পুলিশ কমিশনারের কাছ থেকে বারংবার পুরস্কার গ্রহণ করে রাজশাহী মহানগর ডিবি।
এই ধারাবাহিক সফলতাকে কলংকিত করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে জামাত- শিবির নিয়ন্ত্রিত একটি চক্র। এই চক্রে আছে মাদক ব্যবসায়ী,হুন্ডির গড- ফাদার, র্যাবের হাতে বারংবার গ্রেফতার হওয়া সন্ত্রাসী ও রাজশাহীতে বিভিন্ন সময়ে মেয়ে দিয়ে ব্ল্যাকমেইল করা দূর্ধর্ষ সক্রিয় গ্রুপ।
এই সকল চক্র রাজশাহীর বিভিন্ন পত্রিকা অফিসে গিয়ে রাজশাহী মহানগর ডিবির এসআই হাসানকে কলংকিত করার জন্য নামে-বেনামে অভিযোগ জমা দিচ্ছে। যা মিডিয়াকে পথভ্রষ্ট করার নামান্তর।
অভিযোগে এমনও বলা হয়েছে এসআই হাসানের টিম কোন এক মহিলা আসামীকে ৩ দিন ধরে আটকে রেখে ধর্ষন করে মাদক মামলায় চালান দেয়।
অথচ এই সকল অভিযোগ পত্রে না আছে সুনির্দিষ্ট প্রমান কিংবা অভিযোগের বাদী।
ধর্ষনের বিষয়ে খোঁজ নিতে গিয়ে জানা যায়, কোন নির্দিষ্ট নারী কিংবা মহিলা এই বিষয়ে কোনই অভিযোগ থানায় কিংবা আদালতেও করেননি।তাহলে কে এই অদৃশ্য ধর্ষীতা ?
অবশ্য এই সকল অভিযোগকারীর বেশীর ভাগই হয় মাদক ব্যবসায়ী কিংবা দেহ ব্যবসায়ী।