নড়াইলের লোহাগড়া পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের ছাতরা গ্রামে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা এস এম এ করিম আপন খালু শ্বশুরকে ত্রান ও পূর্নবাসন বরাদ্দকৃত গৃহ দিয়েছেন কিন্ত বঞ্চিত হলো প্রকৃত সুবিধা ভোগীরা।
সরোজমিনে গিয়ে জানা যায়, লোহাগড়া পৌরসভার পার ছাতরা গ্রামের মোঃ আমির মোল্যার ছেলে মোঃ দুলাল মোল্যা ত্রান পুনর্বাসনের ঘর পেয়েছেন।
স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, দুলাল মোল্যা যে বাড়িতে বসবাস করছেন, সেই বাড়িটির প্রায় ৪০ শতক জমি আছে। তাছাড়া সেখানে দুলাল মোল্যার একটি পাকা বাড়ি আছে। বর্তমান ঐ এলাকার জমির মূল্য প্রতি শতক ২ লাখ টাকা।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তায়ন কর্মকর্তা এস এম এ করিম এই গৃহটি লোহাগড়া ইউনিয়নের বরাদ্দ দেখিয়ে গৃহটি দিয়েছে পৌরসভাবাসি লাখোপতি আপন খালু শ্বশুর দুলাল মোল্যাকে। যা সরকারি নিয়ম বর্হিভুত।
গৃহ নির্মানের দায়িত্ব দিয়েছিলেন জয়পুর ইউনিয়নের বাচ্চু মেম্বর কে। তিনি নিজ টাকায় গৃহ নির্মানের পর তার ৭০ হাজার টাকা প্রদান করেনি পিআইও এস এম এ করিম। গৃহের টাকা উত্তোলনের জন্য পিআইও, পিআইসি করে শ্রী ভুন্ডুল কুমারকে তিনি সব ভুন্ডুল করে দেন।
লোহাগড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ নজরুল সিকদারের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, আমার ইউনিয়নের ঘর কেন পৌরসভায় বরাদ্দ দিয়েছে তা আমার জানা নেই। পিআইও এস এম এ করিমের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।