শামীম হাওলাদার:বাংলাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলের পটুয়াখালী জেলার উপকূলবর্তী গলাচিপা উপজেলার ১ নং আমখোলা ইউনিয়নের প্রবীণ ও তরুণ প্রজন্মের উদায়মান সূর্য, গরীব, দুংখী অসহায় মানুষের আশ্রয়স্থল মোঃ কামরুজ্জাম মনির, যিনি ছাএ জীবন থেকে যৌবনের সময় পযর্ন্ত বঙ্গবন্ধুর আদার্শ বুকে ধারন করে জীবনের সর্ব সময় বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সংগঠন কে সময় দিয়ে আজ পযর্ন্ত সকল জনগণের সুখ দুংখের পাশাপাশি থেকে সময় দিয়েছেন !
যার কোন সময় আজ পযর্ন্ত কোন অর্থের উপর লোভ লালসার ছোঁয়া লাগেনি, এবং যিনি বাবার কাছ থেকে পাওয়া লক্ষ লক্ষ টাকা সাধারণ জনগণের পিছনে খরচ করেও নিজে কখনও নিজের সংসারের চিন্তা কখনও করেনি ! সকল সময় আওয়ামীলীগ সংগঠনের কোথায় কখন মিছিল মিটিং আছে কোথায় কত লোকজন দরকার কোথায় দলের লোকজন মারা গেলে খোঁজ খবর নিয়ে কখনও দোয়া কখনও মিলাদের আয়োজন সহ কখনও দলের লোকজন অসুস্থ হলে তার চিকিৎসার টাকা কোথায় থেকে কিভাবে আসবে যা তিনি কখনও না ভেবে ধার দেনা করে সব সময় সবার পাশে থেকে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কাজে নিজ অর্থায়নে খরচ করতেন ! তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের আমখোলা ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন এবং গলাচিপা উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সদস্য ছিলেন !
তিনি বাবা মায়ের ভাইয়ের বোনদের সব সময় বকাবকি খেতেন শুধু আওয়ামীলীগ সংগঠন কে সময় দেওয়ার জন্য কারণ তিনি কখনও সবাইকে নিয়ে চিন্তা করেননি এবং পরিবারের সবাই বলতেন কিরে মনির সব সময় সংগঠন কে সময় দিলে হবে মানুষ কে সময় দিলে হবে একটু নিজের পরিবারের দিকে খেয়াল দে কিন্তুু তিনি কখনও সংগঠন ছাড়া পরিবারকে সময় দিতেননা !
তাই তিনি আওয়ামীলীগ সংগঠনের আমখোলার জনগণ সেই উপহার তাকে দিয়েছেন এবং সবার মুখে একটা কথাই বলতেন যিনি একমাত্র আওয়ামী পরিবারের সন্তান এবং আওয়ামী সংগঠনের সাথে ছেলেবেলা থেকেই রাজনীতির সাথে জরিত তাই সকল আওয়ামীলীগ সংগঠন তাকে কাউন্সিলের মাধ্যমে জয়ী করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও দলের সভাপতি শেখ হাসিনার হাতে সই করে মোঃ কামরুজ্জামান মনির হাওলাদারকে মনোনয়ন দেন এবং সকল আওয়ামীলীগ সংগঠন মিলে তাকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেন !
এবং গেল পাচটি বছর সফলভাবে আমখোলা ইউনিয়নের সকল তরুণ ও প্রবীণ জনগণকে স্নেহ সম্মান দিয়ে সবার সকল সুখ দুংখের পাশাপাশি থেকে সবার মন জয় করে পাচটি বছর অতিবাহিত করেছেন ! আজ পযর্ন্ত কোন জনগণ বলতে পারবেনা তিনি কাউকে অসম্মান করে কথা বলেছে বা কাউকে মনে আগাত দিয়ে কথা বলেছে এমন কাউকে খোঁজে পাওয়া যায়নি !
এবং আগামী মার্চ মাসে আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ আমখোলা ইউনিয়নের আওয়ামীলীগ,যুবলীগ,ছাএলীগ সহ সকল অংগ সংগঠন সহ সাধারণ জনগণের একটাই সপ্ন তৃণমূল থেকে গড়ে উঠা এবং নিখুঁত ভাবে আওয়ামীলীগ পরিবারের সন্তান যার রাজনীতি জীবনে কোন কালি নেই, যার মধ্যে অন্য কোন দলের আচর পযর্ন্ত নেই সে একমাত্র আমখোলা ইউনিয়নের আওয়ামীলীগের মধ্যে শুধুমাত্র মোঃ কামরুজ্জামান মনির হাওলাদার ! বতর্মানে আমখোলা ইউনিয়নে আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নিবার্চন নিয়ে তৃণমূল মাঠ সর গরম হয়ে উঠেছে !
এবং বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ মনোনয়ন প্রত্যাসী চার পাচজন ব্যক্তি রয়েছেন যার মধ্যে একমাত্র অন্যতম মো: কামরুজ্জামান মনির বতর্মান চেয়ারম্যান ও বতর্মান ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক যিনি কখনও কোনদিন আওয়ামীলীগ দল ছাড়া অন্য কোন দলের ছোঁয়া লাগেনি ! কিন্তুু অন্যান্য যারা আওয়ামীলীগ মনোনয়ন প্রত্যাসী রয়েছেন তাদের সকলেই বিভিন্ন দল থেকে আশা অতিথি পাখি ! যা আওয়ামীলীগ সংগঠন দলিয় নেতা কর্মী সহ সাধারণ জনগণ বিভিন্ন চায়ের দোকানে বিভিন্ন হাট বাজারে আলোচনা করেন এবং বলেন একমাত্র আওয়ামীলীগ মনোনয়ন প্রত্যাসীর মধ্যে আওয়ামীলীগের ত্যাগী ও নিষ্ঠাবান ও দলেরশ্রম দিয়ে সকলকে সম্মান শ্রদ্ধা দিয়ে থাকেন বতর্মান চেয়ারম্যান মোঃ কামরুজ্জাম মনির হাওলাদার !
তাই আমখোলা ইউনিয়নের আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীর সহ সাধারণ জনগণের প্রত্যাসা মোঃ কামরুজ্জামান মনির হাওলাদার কে যেন আওয়ামীলীগের দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয় এবং একমাত্র তিনিই পারবেন আওয়ামীলীগ সংগঠন কে তৃণমূল পর্যায় থেকে শক্তিশালী করতে তিনিই পারবেন আমখোলা ইউনিয়ন কে একটি মডেল ইউনিয়ন করতে এবং তৃণমূল আওয়ামীলীগের সকল আশা ভরাসার আশ্রয়স্থল ! তাই বিভিন্ন ওয়ার্ড সহ বিভিন্ন এলাকায় সকল জনগণ তার জন্য দোয়া সহ প্রচার প্রচারনা শুরু করে দিয়েছে দলের বিভিন্ন নেতাকর্মী এবং একটি নির্বাচনের উৎসব মূখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে !