একজন মফস্বল সাংবাদিক কাশেম চৌধুরী। ভোরের কাগজের দক্ষিন সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি। তার চোখে চলমান আজকালের সাংবাদিকতার চিত্র বিএমএসএফের পক্ষ থেকে হুবহু তুলে ধরা হলো: তিনি হয়তো কথাগুলো এই সমাজের সিনিয়র সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যেই লিখেছেন। আসলে কথাগুলো কিন্তু ঠিক উড়িয়ে দেবার নয়। কারন; আপনি সিনিয়র যদি জুনিয়ার সাংবাদিকদের স্নেহ না করেন ভালো না বাসেন তবে আপনি সম্মান আশা করেন কী করে? ছোটদের শেখাবেন, শাসন করবেন, জানাবেন তবেইতো ওরা সাংবাদিক: বিএমএসএফ।
কাশেম চৌধুরীর ভাষ্য; হতবাক, কিছুটা নির্বাক
নিশ্চুপ চেয়ে থাকি বিবেকের দিকে।
সাংবাদিকদের নিজেদের মধ্যে জটিলতা, গ্রুপিং ও গুরুত্ব নিয়ে দ্বন্দ্বের শেষ নেই।
নতুন কোনো সাংবাদিকের আগমন ঘটুক এটা হয়তো কোনোভাবেই মেনে নিতে পারেন না কিছু কিছু প্রবীণ সাংবাদিক।
এর বাস্তব প্রমাণ আমি, সাংবাদিকতায় অনেক আগে থেকেই আগ্রহ আমার। কোনো নাটকে সাংবাদিক চরিত্রে কেউ অভিনয় করলে খুব মনোযোগ দিয়ে সেটি দেখতাম আর ভাবতাম।
আমিও একদিন বড়ো হয়ে এই মহৎ পেশাটাকে পালন করবো সাংবাদিক হবো ; সাংবাদিকতা করবো। আমার এলাকার কোনো সাংবাদিক এলে ছুটে হাজির হতাম তাকে দেখার জন্য।
সাংবাদিকতাকে ঘিরে এতটাই আগ্রহ ছিল এবং আছে আমার এসব কারনে এ পেশার মানুষগুলোকে খুব সম্মান করি।
মনে রাখবেন; সব কিছুর শুরু আছে তেমনি শেষ ও আছে। আমাকে না হয় আটকে রাখতে পারবেন। ছুড়ে ফেলে দিবেন পাঁচ টাকা দামের ওয়ানটাইম বল পেনের মতো। কালি ফুরিয়ে গেলে যেমন ফেলে দেয়। ঠিক তেমনি আপনাকে ও ছুড়ে ফেলে দিতে পারে উপর মহলের সাংবাদিক সমাজ।
কিন্তু মনে রাখবেন; দেশের মধ্যে অনেক নবীন লেখকও সাংবাদিক ভাই আছে তাদের মেধা ও আছে।
এরা থাকবে তারাও একদিন লিখতে বাধ্য হবে আপনাদের নামে। “ইনশাআল্লাহ ”
আমি কারো উদ্দেশ্যে লিখিনি যেটি সত্যি বাস্তব শুধু সেটাই প্রকাশ করলাম।
সাংবাদিকতা আমার প্রিয় পছন্দের পেশা। এটা কারো ভালো নাও লাগতে পারে। সেই জন্য আমি দুঃখিত- মর্মাহত।