শামীম,পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি:পটুয়াখালী জেলার গলাচিপা উপজেলার সমাজসেবা অধিদপ্তরের বিভিন্ন ইউনিয়নে দায়িত্ব থাকা মোঃ নাজিম উদ্দিন সোহেল চৌকিদার, পিতা :-মৃত মোঃ হানিফ চৌকিদার, গ্রাম:-ভাংরা,পোস্ট:-আমখোলা,উপজেলা:- গলাচিপা,জেলা:- পটুয়াখালী।এই তৃতীয় শ্রেণী সমাজসেবা অধিদপ্তরের কর্মকর্তা মোঃ নাজিম উদ্দিন সোহেলের অত্যাচারে আমখোলা ইউনিয়ন সহ অন্যান্য ইউনিয়নে বতর্মান সরকারের জনগণের বিশেষ সুবিধা বিধবা ভাতা,বয়ঙ্ক ভাতা,পঙ্গু ভাতা,মাতৃকালিন ভাতার সাধারণ জনগনকে আমখোলা ইউনিয়নের বিভিন্ন দালাল চক্রের মাধ্যমে অনলাইনের মাধ্যমে হাজার হাজার টাকা মোবাইলের মাধ্যমে হাতিয়ে নেয়। এবং সাধারণ জনগণের কাজ থেকে বিভিন্ন মিথ্যা ছলনার মাধ্যমে নাম ও সুবিধা দেওয়ার কথা বলে জনপ্রতি ৮ থেকে ১০ হাজার করে টাকা হাতিয়ে নেয়। এবং এই সকল সাধারণ জনগণ গনমাধ্যমে কর্মীদের কাছে অভিযোগ জানায় । গনমাধ্যমে কর্মীরা অভিযোগ পাওয়ার সাথে সাথে গলাচিপা উপজেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরের কর্মকর্তা কে মুঠো ফোনে অভিযোগ জানায়। এবং ঐ কর্মকর্তা এর একটি সমাধান ও শাস্তি প্রধান করিবে বলে গনমাধ্যমে কর্মীদের কে আশ্বাস দেন।
আমখোলা ইউনিয়ন পরিষদে সমাজসেবা অধিদপ্তরে দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা সোহেল চৌকিদার পিতাঃ হানিফ চৌকিদার, এর কুকর্মের অসহায় মানুষের আর্তনাদ। সোহেল চৌকিদার বিধবা বাতা,বয়স্ক বাতা,পঙ্গু বাতা যারা পেতেন তাদের অনলাইন এর নাম করে প্রায় একশত নামের বেশি বাধ দিয়ে দেয়, ওই নামের পরিবর্তে আমখোলার কিছু দালাল চক্রের মাধ্যমে ৭০০০/৮০০০ টাকার মাধ্যমে নতুন করে নাম দেয় এবং আগে যাদের নাম ছিল তাদেরকে বলে আপনাদের নাম নেই বা বয়স হয় নাই, আগে যাদের নাম ছিল তাদের মধ্যে যেমন, শাহআলম নামের এক লোক তার বয়স ৬৬বছর তার নাম কেটে দিয়েছে এবং বিধবা খুকু নামে এক মহিলার নামসহ আরও অনেকের নাম রয়েছে তারা সোহেলের সাথে যোগাযোগ করলে বলে আপনাদের এখনো বয়স হয় নাই, এই সোহেল একজন মাদকাসক্ত ব্যক্তি তিনি কয়েক মাস আগে মদ নিয়ে আমতলী থানার পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়ে জেলহাজতে ছিলেন।গলাচিপা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সমাজসেবা অফিসার এবং গলাচিপা ও দশমিনার সংসদ সদস্য কাছে ও গলাচিপা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও পটুয়াখালী জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তর কর্মকর্তা ও পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক মহদায়ের কাছে আমখোলা ইউনিয়নের সাধারণ মানুষের একটাই দাবী এর মাদকাসক্ত সোহেলের কালো ছোবল থেকে আমখোলার বয়স্ক, বিধবা ও পঙ্গু লোকদের বাঁচান,এবং সোহেলকে আইনের আওতায় আনাহোক। এবং উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদেরকে বিষয়টি তদন্তের মাধ্যমে সমাধান সহ শাস্তির আশা করছে সাধারণ জনগণ।