মোঃ আবু তৈয়ব: মহামারী করোনা ভাইরাসের শুরু থেকেই আস্তে আস্তে দেশের মানুষের যত দিন গড়াচ্ছে ততই দূর্ভোগ দেখা দিচ্ছে । অভাবে অনটনে দিন কাটাচ্ছেন কেটে খাওয়া মানুষ গুলো । কোভিট -১৯ এমন পরিস্থিতিতে এক পর্যায়ে বাজার শূন্যতা দেখা যায় । , কথা বলে জানা যায় আগের তুলনায় দৈনিক ১০/১৫% বেচাকেনা হচ্ছে, নেই ক্রেতা । সবজি দোকান, মাছ বিক্রেতা মোদির দোকান সহ বিভিন্ন দোকানের যাচাই-বাছাই করে জানা যায় আগের তুলনায় একদমই বেচাকেনা নেই বললেই চলে তাদের দাবি। এমন পরিস্থিতিতে অনেকেই একেবারে দোকান বন্ধ করে চলে যায় । ফার্নিচার ব্যবসায়ী ,কাঠ মিস্ত্রী , সহ বিভিন্ন কেটে খাওয়া মানুষ বর্তমানে বেকারত্ব ভুগছেন । নেই জমা অর্থ ,আছে ঋণের বোঝা বিভিন্ন এনজিও সংস্থা থেকে মানুষকে প্রতিনিয়ত ঋণের জন্য চাপ দিচ্ছে। এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে ছোটখাটো ব্যবসা বাণিজ্য করে পরিবার পরিজন নিয়ে দিন কাটায় কিন্তু মহামারী করোনা ভাইরাস এসে লন্ডভন্ড করে দিয়েছে জীবন জীবিকা। ছেলে মেয়ের ভবিষ্যতে অনিশ্চয়তা হাজারো পরিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ বাড়ি ভাড়া সহ বিভিন্ন ধরনের ঋণের কিস্তি জমে যায় । দিন দিন বেড়েই চলেছে অভাব,
সরকারের কাছে দাবি জানিয়ে বলেন, কাজ নেই বেকারত্ব এবং দ্বিতীয়ত লকডাউনে কিভাবে জীবন যাপন করবে সেই চিন্তায় দিন কাটাচ্ছে এবং ঋণের বোঁঝা নিয়ে এনজিওর প্রেসারে আছেন হাজারো পরিবার । এমন পরিস্থিতিতে মধ্যবিত্ত এবং নিম্ন ব্যক্তিদের সরকারের সহযোগিতা ছাড়া দ্বিতীয় কোনো উপায় নেই বলে জানিয়েছেন তারা । বিভিন্ন পেশার মানুষের দাবি , একমাত্র সরকার পারে এই মানুষগুলোর পাশে দাঁড়িয়ে একটি সমাধানঃ তৈরি করতে । বেশিরভাগ অভাবে ছোট ছোট ব্যবসায়ী ও দিনমজুর মানুষের সংখ্যাই বেশি । বারবার এর লকডাউনে মানুষকে দুর্বল করে তুলছেন এবং নিশ্চয়তা হারাচ্ছে হাজারো ব্যবসায়ী । দেশের এমন মহামারীতে একেবারে গৃহবন্দি হয়ে থাকা মানুষগুলো কিভাবে ভবিষ্যতের দিন কাটাবে সেই দুশ্চিন্তায় রয়েছে একে পরিবারের ছেলে মেয়েদের পড়ালেখা বন্ধ রয়েছে স্কুল কলেজ এবং ছোট ছোট ব্যবসায়ীদের পরিবার-পরিজন নিয়ে ঘর ভাড়া দিয়ে জীবন যাপন করা অনেক কঠিন হয়ে পড়েছে বলে জানান তারা।