অস্ত্র আইনে গ্রেফতার করল উস্হি থানা মগরাহাট পশ্চিমের এক জেলা পরিষদের সদস্যোর ঘনিষ্ঠ ইসমাইল সেখ কে।। মগরাহাট পশ্চিমের উস্হি থানার ওসি ও মগরাহাট থানা ও উস্হি থানার সি আই এবং ডায়মন্ডহারবার জেলা পুলিশের সুপার একযোগে মগরাহাট পশ্চিম থেকে অপরাধ মুক্ত করতে দুর্নীতি ও মাদক ব্যবসায়ী এবং অপরাধীদের বিরুদ্ধে অভিযানে নেমে পড়েছে। এবং সম্পত্তি উস্হি থানার বিভিন্ন যায়গায় হানা দিয়ে গাজা ও মাদক দ্রব্য ও মদ এবং মোবাইল চোর ও মোটরসাইকেল চোর এবং চুরি ও ছিনতাইয়ের সাথে যুক্ত ব্যাক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছে। সম্প্রতি মগরাহাট পশ্চিমের উস্হি থানার ওসি কোন দলমত নির্বিশেষে কাউকে রেহাই পেতে দিচ্ছেন না। সম্প্রতি উস্হি থানার অন্তর্গত উস্হি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকা থেকে তোলা বাজি ও বিরোধী দলের নেতা ও কর্মীদের উপর হামলা এবং অস্ত্র রাখার দরুণে উস্হি জিপিও র অধীনে দেউলার ডোম পাড়ার মোড় থেকে মোহাম্মদ ইসমাইল সেখ নামে এক তৃনমূল দলের কর্মীকে অস্ত্র আইনে গ্রেফতার করে উস্হি থানার পুলিশ। তিনি গত বিধানসভা নির্বাচনে পশ্চিম বাংলার সাবেক মাদ্রাসা উন্নয়ন দপ্তরের মন্ত্রী ও বর্তমান মগরাহাট পশ্চিমের বিধায়কের হয়ে মাঠে ময়দানে খেটে ছিলেন। এবং জীবনের বাজি রেখে বিরোধী শক্তি কে প্রতিহত করতে সাধারণ মানুষের কাছে তৃনমূল দলের হয়ে ভোট দিতে বলেছিলেন। এবং গত, ২০২১,শে, বিধান সভা নির্বাচনে তাকে মগরাহাট পশ্চিমের বর্তমান বিধায়ক জনাব গিয়াসউদ্দিন মোল্লার সাথে নির্বাচনে একসাথে এক মঞ্চে বক্তব্য ও মিটিং মিছিল করতে দেখা যায়। তাই নয় মগরাহাট পশ্চিমের উস্হি অঞ্চলের ভোট যাতে বিরোধী দলের পক্ষে ভোট না দিতে পারে তার দেখার দায়িত্ব ইসমাইল সেখ কে দেওয়া হয়। তিনি বর্তমান বিধায়ক জনাব গিয়াসউদ্দিন মোল্লার ঘনিষ্ঠ সুধুমাত্র নয়। তিনি মগরাহাট পশ্চিমের দুই জেলা পরিষদ সদস্য জনাব মুজিবুর রহমান সাহেব ও শ্রীমতী তন্দ্রা পুরকায়স্থ এর ঘনিষ্ঠ বটে। তাদের সাথে বহু মিছিল ও মিটিং অংশ নেন এমন ছবি মিডিয়ার সামনে আছে। তবে হঠাৎ করে কি কারণে ইসমাইল সেখ কে উস্হি থানা গ্রেফতার করলেন অস্ত্র আইনে মামলায় তা কেউ বুঝতে পারছেন না। তবে একটি ঘনিষ্ঠ মহলের কাছে থেকে যে তথ্য সংগ্রহ মিডিয়ার সামনে এসেছে সেটি হল উস্হি অঞ্চলের জিপিও র সদস্য নুরজাহান বিবির গ্রাম পঞ্চায়েত দেওয়া টাকা থেকে কাটমানি না দেওয়া তে এই ইসমাইল সেখের উপর পড়েছে। কারণ পশ্চিম বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দেওয়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার উন্নয়নের টাকা নুরজাহান বিবির কাছ থেকে দিতে অস্বীকার করে এই তৃনমূল দলের কর্মী ইসমাইল সেখ। তার জন্য তৃনমূল দলের একটি মহল থেকে উস্হি থানার উপর চাপ সৃষ্টি করে ইসমাইল সেখ কে গ্রেফতার করতে বাধ্য করা হয়েছে বলে মনে করেন মগরাহাট পশ্চিমের মানুষ। তবে উস্হি থানার পক্ষ থেকে অপরাধ মুক্ত এলাকা তৈরি করতে দৃড় পরিকল্পনা নিয়েছেন।।