এবারের, ২০২৩,শের, উত্তর প্রদেশের ক্ষমতায় কে আসতে পারে তা লাখ টাকার প্রশ্ন। আজ সকাল ৭,টা, থেকে ভারতের উত্তর প্রদেশের বিধানসভা নির্বাচনে প্রথম দফায় মোট শুরু হয়েছে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে। আজকের যে ৫৮, টি কেন্দ্রে নির্বাচন হচ্ছে তার বেশি ভাগ যায়গা উত্তর প্রদেশের পশ্চিম অঞ্চলে কৃষি প্রধান জাঠ এলাকা। এবারের নির্বাচনে ভারতের কৃষক বিরোধী বিলের একটা ছাপ পড়তে পারে উত্তর প্রদেশের নির্বাচনে। কারণ দীর্ঘদিন ধরে ভারত সরকারের কৃষক বিরোধী বিলের প্রতিবাদে অন্যান্য রাজ্যের কৃষকদের সাথে দিল্লির রাজপথে জাঠ কৃষকরাও সামিল হয়েছিলেন। তাদের নেতা শ্রী রাজশেখর টিকায়েত সহ বিভিন্ন রাজ্যের কৃষক নেতারা দিল্লির উপকন্ঠে হাজির হয়েছিলেন কৃষক বিরোধী বিলের বিরোধিতায়। আজ তার প্রভাব ফেলতে পারে এই সব বিধান সভা এলাকায়। এর আগে ২০১৭,সালে, এই ৫৮,টি, বিধান সভার মধ্যে বিজেপি একাই দখল করে নিয়েছিল মোট ৫৩,টি, বিধান সভার সিট, তার মধ্যে, ৯,জন, মন্ত্রিপরিষদ ছিলেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী যোগী আদিত্যনাথের মন্ত্রী সভায়। এবার তাদের ভাগ্যোয় টিকে ছিড়বে কি না তা লাখ টাকার প্রশ্ন থেকে যায়। তার উপর এই এলাকায় ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শ্রী চৌধুরী চরণ সিং এর পুত্র শ্রী চৌধুরী অজিত সিংহ প্রভাব ভালো আছে! তার উপর সমাজবাদী পার্টির প্রভাব বিস্তার করেছে এই এলাকায় তারা এবার কৃষক দের ভোট টানতে মরিয়া হয়ে উঠে পড়ে নেমেছে। এবং পিছিয়ে পড়া শ্রেণীর নেত্রী শ্রীমতী মায়াবতীর দল বহুজন সমাজবাদী পার্টির প্রভাব রয়েছে। এবং উচ্চ জাত জাভেদের মধ্যে ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের ভোট রয়েছে। সেই দিক দেখতে গেলে এই এলাকায় কৃষক শ্রমিক ভোট যেদিকে যাবে তারাই আবার উত্তর প্রদেশের ক্ষমতায় আসার ক্ষেত্রে কিছুটা এগিয়ে থাকবে। এই এলাকায় মোট ভোটার সংখ্যা ২.২৮,কোটি, এবং ৬২৩, জন প্রার্থী হিসেবে দাড়িয়েছে। এবার উত্তর প্রদেশের জনগণ আবার কি ক্ষমতায় আনতে চলেছেন ফের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শ্রী যোগী আদিত্যনাথের না সমাজবাদী পার্টির নেতা শ্রী অখিলেশ যাদব কে না বহুজন সমাজবাদী পার্টির নেত্রী শ্রীমতী মায়াবতীতে। না সবকিছু ফেলে উত্তর প্রদেশের ক্ষমতায় আনার জন্য বেছে নেবেন ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের নেত্রী শ্রীমতী প্রিয়ঙ্কা গান্ধী কে তার জন্য ভোট পরবর্তীতে অপেক্ষা করতে হবে দেশের মানুষের।।