কলকাতা থেকে নিউজ দাতা মনোয়ার ইমাম।
বেশ কয়েক মাস ধরে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার অন্তর্গত বারুইপুর জেলা পুলিশের অধীনে রাজপুর সোনারপুর এবং গড়িয়া ও বোড়াল এবং বারুইপুর পুলিশ জেলার অন্তর্গত বিভিন্ন যায়গায় রাতের অন্ধকারে প্রচুর পরিমাণে গৃহস্থ বাড়িতে জিনিসপত্র চুরি যাচ্ছিল। একের পর এক অভিযোগ আসতে থাকে বারুইপুর জেলা পুলিশের অধীনে বিভিন্ন থানাতে। শেষে নড়েচড়ে বসে পুলিশ প্রশাসন। শুরু হয় কড়া নজরদারি। এর মধ্যে খবর আসে যে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার অন্তর্গত ক্যানিং থেকে রোজ সন্ধ্যায় দুই মহিলা কাগজ কুড়ানী চোর বিভিন্ন যায়গায় কাগজ কুড়ানোর নাম করে বিভিন্ন যায়গায় ফাকা বাড়িতে চুরি করে বেড়াচ্ছেন। এদিন রাতে সোনারপুর থানার পুলিশ জাল পাতে ওদের ধরার জন্য। এবং হাতে নাতে ধরা পড়ে। এবং কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে প্রায় দশ লক্ষ টাকার জিনিস পত্র। তার মধ্যে দামি শাড়ি সোনার অলঙ্কার ও ইলেকট্রনিক যন্ত্র সহ বিভিন্ন ধরনের জিনিস পত্র। যা দেখে পুলিশের চক্ষু চড়কগাছ। এবং তাদের জেরা করে পাওয়া গেছে আরো চাঞ্চল্যকর খবর। তারা যদি কোথাও ধরা পড়ে যায় তার জন্য তারা সেচ্ছায় নিজেদের শরীর কে বিলিয়ে দিত। তার জন্য তারা সাথে রাখতেন গর্ভনিরোধক কনডম। এই দুই দামাল মহিলা চোর কে আজ বারুইপুর জেলা দায়রা আদালতে তোলা হবে এবং তাদের কাছ থেকে আরো জানতে পুলিশের রিমান্ডে নেওয়ার জন্য একটি রিট আবেদন করবেন সোনারপুর থানার পুলিশ।।