বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) বিকালে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সংবাদ সম্মেলনে চূড়ান্ত হওয়া ৪৮ জন নারী প্রার্থীর নাম পড়ে শোনান।
মনোনীতরা হলেন- টাঙ্গাইল থেকে তারানা হালিম, ঢাকা থেকে সানজিদা খানম, শবনম জাহান, পারুল আক্তার, নাহিদ ও শেখ আনারকলি পুতুল, বরিশাল থেকে শাম্মী আহমেদ ও ফজিলাতুন্নেছা, জয়পুরহাট থেকে ডা. রোকেয়া সুলতানা ও মলি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে জেবিন মাহমুদ, ঠাকুরগাঁও থেকে দৌপদী বেবি আগরওয়াল, নাটোর থেকে কোহেলি কুদ্দুস, পঞ্চগড় থেকে রেজিয়া ইসলাম, নীলফামারী থেকে আশিকা সুলতানা, নেত্রকোনা থেকে নাদিয়া বিনতে আমিন, নোয়াখালী থেকে কানন আরা বেগম ও ফারিয়া খানম, লক্ষীপুর থেকে ফরিদুজ্জামান লাইলী ও অনিমা, গাজীপুর থেকে মেহের আফরোজ চুমকি, বাগেরহাট থেকে ফরিদা আক্তার, খুলনা থেকে মুন্নুজান সুফিয়ান, রুনু রেজা ও খালেদা রথী, চট্টগ্রাম থেকে দিলারা ইউসুফ, ওয়াশিকা সিদ্দিক আয়েশা ও শামীমা হারুন, ভোলা থেকে বিউটি, বরগুনা থেকে ফারজানা সুমি, পটুয়াখালী থেকে নাজনীন নাহার, ঝালকাঠি থেকে ফরিদা আক্তার বানু, নরসিংদী থেকে ফরিদা ইয়াসমীন ও মাসুদা সিদ্দীকি, কুমিল্লা থেকে অ্যারেমা দত্ত, রাঙামাটি থেকে জ্বরোতি তঞ্চঙ্গ্যা, ময়মনসিংহ থেকে উম্মে ফারজানা সাত্তার, গোপালগঞ্জ থেকে বেদুরা আহমেদ সালাম, ঝিনাইদহ থেকে কল্পনা আক্তার, সাতক্ষীরা থেকে লায়লা পারভীন সেজূতি, রংপুর থেকে নাসিমা জামান ববি,
গেল ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সংরক্ষিত আসনে মনোনয়নপত্র বিক্রি করে আওয়ামী লীগ। তিন দিনে মোট ১ হাজার ৫৪৯ ফরম বিক্রি করেছে দলটি। যা থেকে আয় হয়েছে ৭ কোটি ৭৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
দলীয় সূত্রে জানা যায়, জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসন ৫০টি। একেকটি রাজনৈতিক দল ছয়টি আসনের বিপরীতে একটি করে সংরক্ষিত নারী আসন পান। এ হিসেবে নিজেদের এবং স্বতন্ত্রদের সমর্থন পাওয়ায় আওয়ামী লীগ পাবে মোট ৪৮ আসন।