প্রত্যাশা মূল্য দিয়ে জেনেছি তোমাকে মূল্য দিতে দিতে পুরো জীবনটা দিয়ে শোধ করলাম হাপিত্যেশে শরিক সবাই কেউ কেউ আত্মপ্রসাদ লাভে মশগুল বোকা বলে ভর্ৎসনা করে অন্যরা কিন্তু আমি জানি সামান্য
কালের পরিক্রমায় ভর করে নানাজনের হাত দিয়ে নানাভাবে লেখা হয়েছে বাঙলা ও বাঙালির ইতিহাস। ইতিহাসে যেমন সত্য আছে তেমনি কোথাও কোথাও আছে মনগড়া বা লেখকদের নিজস্ব মতামতও। পাঠক কোনোটা গ্রহন
।। এক ।। আমি যে গল্পটা বলছি, সেটা উনিশশো আটানব্বই সালের মাঝামাঝির গল্প। তখন আমি অকল্যান্ড শহরে বসবাস করি। একেবারে বেকার। এরই মধ্যে গাড়ি নেই। এক্সিডেন্ট করে রাইটঅফ হয়ে গেছে।
তাজুলের কী হয়েছিল? লাবণ্য কি প্লান করে তাজুলকে ফাঁসিয়ে দিয়েছিল নাকি শাহনাজ পারভীন নেপথ্যে থেকে লাবণ্যকে দিয়ে এই কাজ করিয়ে নিয়েছিলেন? লাবণ্য কিংবা শাহনাজ পারভীন যেভাবে তাজুলকে ধরিয়ে দিলেন, তাতে
সীমানা আকাশে গুচ্ছ মেঘের দল আনমনে পেরিয়ে যায় সীমারেখা নিজের অজান্তেই শালিক পাখিটি ওপার ঘুরে আসে। তোমাদের সীমানা প্রাচীর হয়ে বৃষ্টির জল নেমে আসে এ তল্লাটে—অনায়াসে ঝড়ো হাওয়ার সাথে
রেললাইনে বসন্ত তৌফিক জহুর একটা দুপুর ঘুমিয়ে গেলে মাথার উপর রোদের সবজি বহন করে হেঁটে যাই বসন্তের সিটি বাজিয়ে যে ট্রেন একটু পরেই আসছে সেই ট্রেনের সওয়ারী আমরা দু’জন মেজেন্ডা