এম এ আকরাম :-করোনা ভাইরাসে যখন সারাদেশ লকডাউন,আতন্কিত সাধারন জনগন,ভোলার জেলার ব্যাক্তিরা যখন নিঝুম রাত কাটাচ্ছে অফিস আদালত ,ব্যবসা প্রতিষ্টান বন্ধ সেখানে বোরহানউদ্দিনে পাওয়ার প্লান্টটি অরক্ষিত থাকে কিভাবে? এ প্রশ্ন বোরহানউদ্দিনের সচেতন মহলের।
তথ্য মতে বোরহানউদ্দিনের গ্যাস ভিত্তিক নতুন ২২০ মেঘওয়াট বিদ্যূৎ প্লান্ট নির্মান কাজ করছে ভারতীয় কোম্পানি। কিন্তুু বর্তমানে করোনা ভাইরাসে বোরহানউদ্দিনকে লকডাউন করে সকলকে হোম কোয়ারেন্টাইন থাকার নিদ্দের্শ দিয়েছেন উপজেলা প্রশাসন। কিন্তুু সে নিদ্দের্শ মানছে না ভারতীয় কোম্পানি। প্রায় ৫শত কর্মকর্তা কর্মচারী কাজ করছে উক্ত প্রকল্পে। বর্তমান পরিস্হিতিতে কর্মকর্তা কর্মচারীরা সেখানে আসা যাওয়া করলেও তারা মানছেনা সামাজিক দূরত্ব। প্রকল্পের ভিতরে কর্মচারীদের রেখে বাহির থেকে আটকিয়ে রাখা হয় মূল ফটক।বাহিরে থেকে বুজাই যাবেনা ভিতরে কেউ আছে কিনা? ধংস হচ্ছে মানবতা,অমান্য হচ্ছে সমাজিক দূরত্ব।
এছাড়া ঐই প্রকল্পের ভারতীয় নাগরিকরা কিছু দিন পূর্বে ভারত থেকে আসলেও তারা বিধি নিষেধ না মেনে অবাধে চলাফেরায় করোনা ঝুকি বেড়ে যাওয়ার সম্ভবনা প্রকট।ফলে বোরহানউদ্দিন বাসীকে করোনা থেকে মুক্ত করতে সরকার ঘোষিত আগামী ৪এপ্রিল পযর্ন্ত প্রকল্প বন্ধ রেখে সকলকে হোম কোয়ারেন্টাইননে রাখার জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ ও সুদৃষ্টি কামনা করছে বোরহানউদ্দিন বাসী।