নতুন সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে,আমি কবির নেওয়াজ রাজ বলছি, আমি এ পেশা নিয়ে আশাবাদী। এখন এ পেশায় অনেক শিক্ষিত মেধাবীরা প্রবেশ করেছেন। নতুন যারা এ পেশায় যুক্ত হচ্ছেন তাদের প্রতি আমার নির্দেশ থাকবে সংবাদপত্রের পাশাপাশি গুণীজনদের জীবনী ও প্রচুর বই পড়তে হবে। পড়াশোনার কোনো বিকল্প নেই।
সাংবাদিকদের লেখনি সমাজের আয়নায় পরিণত হোক। যা দেখে মানুষ সচেতন হবে। আমরা চাই, এলাকার অন্যায়, অত্যাচার, বঞ্চনা, শোষণের বিপক্ষে সাংবাদিকের কলম ও ক্যামেরা যথাযথ কাজ করুক ও ভালো কাজের প্রশংসার বাস্তব চিত্র ফুটে উঠুক। কলম সৈনিক দের লেখা পড়ে মানুষ ভালো কিছু শিখবেন। উৎসাহিত হবেন। ভালো কাজ করতে অনুপ্রেরণা পাবেন। বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরামের সদস্যদের মাধ্যমে সমাজ উপকৃত হোক।বিএমএসএফ এর প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক আহমেদ আবু জাফর তিনি একজন শিক্ষিত সৎ ও সাদামনের মানুষ। তিনি নীতি নৈতিকতা নিয়ে সাংবাদিকতা করেছেন ও সাংবাদিকদের নেতৃত্ব দিচ্ছেন । তিনি অনেকেরই সাংবাদিকতার গুরু ও আদর্শ। তারই হাত ধরে অনেকেই সাংবাদিকতায় প্রবেশ করেছেন। সর্বজন স্বীকৃত একজন ভালো মানুষ তিনি। এ কারণে সব সাংবাদিকরা উনাকে অভিভাবক মনে করেন। তিনি আমাদের চোখে একজন আইকন।
বিএমএসএফ এর প্রতিষ্ঠাতা আমাদের নতুন প্রজন্মের সাংবাদিকদের একজন আদর্শ। সততা ও ন্যায়ের সঙ্গে তিনি সাংবাদিকতা করেছেন। তার সংবাদে অসংখ্য মানুষও উপকৃত হয়েছেন। তিনি নতুন প্রজন্মের সাংবাদিকদের নানাভাবে সহযোগিতা করেছেন। তিনি প্রকৃতই একজন দেশপ্রেমিক সাংবাদিক।আমি বিএমএসএফ এর প্রতিষ্ঠাতা কে নিয়ে গর্ব করি।কারন তার মধ্য লোভ লালসা কখনও দেখিনি আমি। খুব সাধারণভাবে চলাফেরা করেন ওএকজন সাদামাটা ও ভালো মানুষ।
তরুণ সাংবাদিকরা সবাই উনাকে মূল্যায়ন করেন। এ কারণে সব সাংবাদিকরা উনাকে অভিভাবক মনে করেন।উনি বলেন সাংবাদিকতা পেশায় কোনোদিন কারো নামে চাঁদাবাজি বা কোনো প্রকার খারাপ কাউকে বলতে যেন না শুনি।
আমি চাই, সাংবাদিকদের লেখনী সমাজের আয়নায় পরিণত হোক, যা দেখে সমাজের মানুষ সচেতন হবে। পাশাপাশি অপরাধমূলক সংবাদ পড়ে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে যাতে,সমাজে একটি ইতিবাচক পরিবর্তন সাধিত হয়। অন্যায়, অত্যাচার, বঞ্চনা, শোষণের বিপক্ষে সাংবাদিকের কলম ও ক্যামেরা দেশ ও মানুষের জন্য যথাযথ কাজ করুক ও ভালো কাজের প্রশংসার বাস্তবচিত্র ফুটে উঠুক এবং সাংবাদিকতার দ্বারা সমাজ উপকৃত হোক।
মোঃ কবির নেওয়াজ রাজ
সম্পাদক, মানুষের কল্যাণে প্রতিদিন ।