মোঃ আবু তৈয়ব:
টুরিস্ট বন্ধ বেকারত্বের ভুগছে হাজারো মানুষ ।রাঙামাটি পার্বত্য জেলায় কথা হয় বিভিন্ন শ্রেণীর পেশার মানুষের সাথে।টুরিস্ট নিয়ে জড়িয়ে আছে বিভিন্ন ব্যবসা বাণিজ্য রিসোর্ট আইল্যান্ড হোটেলে সহ আবাসিক হোটেল ।
রাঙামাটি নদী মাতৃভূমি হওয়ার জেলার বেশিরভাগ উপজেলা হচ্ছে নৌ পথে ।টুরিস্টদের জন্য আছে ভ্রমন বোট ভ্রমণ বোটে চাকরি করে পরিবার পরিজন নিয়ে বেঁচে আছেন শত শত মানুষ,কিন্তু বর্তমানে করোনা ভাইরাসের কারণে টুরিস্ট স্পট গুলো বন্ধ থাকায় বেকার হয়ে পড়েছেন টুরিস্ট বোট শ্রমিক ।আবার নদীর মাঝে আইল্যান্ডে রেস্টুরেন্টে ও গার্ডেন তৈরি করে সৌন্দর্য ও আকর্ষণীয় পরিবেশ তৈরি করেছেন কিন্তু বন্ধ থাকায় তারাও বেকায়দায় পড়েছেন।
আবাসিক হোটেল ও একই অবস্থা রাঙামাটি পর্যটন কেন্দ্র হওয়ায় বেশিরভাগ আবাসিক হোটেল ও রেস্টুরেন্ট গুলো পর্যটকদের উপর নির্ভরশীল ।টেক্সটাইল ও কুটির শিল্প বাণিজ্য আকর্ষণীয় পর্যটকদের,টেক্সটাইল মার্কেট গুলো ৮০% ব্যবসা করেন টুরিস্ট নিয়ে ।বুট_বাদাম সহ ছোট খাটো হকার পরিবার ও নির্ভর করে বসবাস করেন
পর্যটকদের লিলাভূমি রাঙামাটি পার্বত্য জেলায়।
সরকারি নির্দেশে বন্ধ রয়েছেন পর্যটন কেন্দ্র গুলো
কিন্তু এভাবে কতদিন আহার জোগাড় করতে হিমশিম তার উপরে বেশিরভাগ শ্রমিকদের আছেন এনজিও ঋনের বোঝা ।মিলছে না দিনমজুর এ কাজও ।সকলের প্রত্যাশা
স্বাস্থ্যবিধি মেনে আবাসিক হোটেল ও পর্যটন কেন্দ্র গুলো খুলে দিলে হাজার হাজার মানুষ বেকারত্ব থেকে মুক্তি পাবে ।