পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে জানা গেছে, প্রায়ই স্বামী শুভঙ্করের সঙ্গে মাম্পি রানীর ঝগড়া হতো। তারই জের ধরে ঘরের ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেচিয়ে আত্মহত্যা করেন তিনি। পরে পরিবারের সদস্যরা উদ্ধার করে দুমকি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
মাম্পি রানীর ৪ বছরের একটি ছেলে রয়েছে। মাম্পি রানীর মৃত্যুর পর থেকে স্বামী শুভঙ্কর সাহা পলাতক রয়েছেন।
দুমকি থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ মেহেদী হাসান জানান, প্রাথমিকভাবে বোঝা যাচ্ছে যে, হয়তো পারিবারিক কলহের জের ধরেই আত্মহত্যা করেছেন মাম্পি রানী। লাশ ময়না তদন্তের জন্য পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।