করোনা কালে বেশি প্রয়োজন সহমর্মিতা ও সহযোগিতা। মন্ত্রণালয়ের কুইক রেসপন্স টিমের টিম লিডার করা হলে আমি একটি প্রস্তাব দিই-আক্রান্তদের বাসায় সামান্য ফলমূল পাঠানোর ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে দেখে আসা ও সাহস যুগানোর। স্যারেরা সমর্থন করেন। আক্রান্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বাসায় পাঠানো শুরু হয়। মূল বিষয় হলো
তাদের পাশে থাকা ও মনোবল দৃঢ় রাখা।
আমি যখন করোনা পজিটিভ তখন অতিরিক্ত সচিব এস এম সেলিম রেজা স্যারের নের্তৃত্বে উপসচিব ইমরান, প্রশাসনিক কর্মকর্তা আরশাদ আমাকে ফলমূল সহ দেখতে এলেন। স্যারেদের দেখে সে সময় দুই-দিন পর সাহস পেলাম। ফল আমার জন্য সুফল বয়ে এনেছিল। কৃতজ্ঞতা তাঁদের জন্য সবসময়।আর আজ অতিরিক্ত সচিব এস এম সেলিম রেজা স্যার পরিবারের সকল সদস্যসহ করোনা পজিটিভ।
দায়বদ্ধতা ও আবশ্যিক দায়িত্ব থেকেই প্রশাসন শাখার
ডেস্ক অফিসার সিনিয়র সহকারী সচিব ফরিদসহ
স্যারের বাসায় ফলমূল নিয়ে গেলাম ও দূর থেকে স্যারকে দেখে আসলাম। জাকির স্যার ও সচিব স্যারের পিএস রাশেদ এগিয়ে এলেন। স্যারও ফল দেয়ার সুফল পাবেন এ প্রত্যাশা। প্রয়োজনে হাসপাতালে ভর্তির প্রাথমিক আলাপ করে এলাম। স্যারের পাশে আমরা আছি যাহোক, স্যার ও স্যারের পরিবারের সকল সদস্যের সুস্থতা কামনা করি।
মোঃ আলমগীর হোসেন,
উপসচিব, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়
এবং নির্বাহী সদস্য, অফিসার্স ক্লাব ঢাকা।