মোঃ আকরাম হোসেন : আশুলিয়া থানার সনির্ভর ধামসোনা ইউনিয়নের কন্ডা গ্রামের (1) ভজন চন্দ্র (2) নিপিন চন্দ্র (3) অরুন চন্দ্র(4)শুসিল চন্দ্র(5) পলাশ চন্দ্র । উভয় পিতা বান্দু মন্ডল তাদের নিজস্ব বাসভবন গনক বাড়ি মৌজা ৮৮১০ দাগের /৪৬১ দাগের কন্ডা গ্রামে তারা পৈতৃক সুত্রে বহু কাল জাবত বসবাস করে আসছে। কোনো প্রতিবন্ধকতা তৈরি হয়নি কিন্তুু তাদেরই পার্শবর্তি (1) হাজী লাল মিয়া পিতা মৃত অয়েত আলী সং ভাদাইল সনির্ভর ধামসোনা ইউনিয়ন পরিষদ এবং তার তিন ছেলে প্রাক্তন চেয়ারম্যান জনাব আব্দুল গফুর পিতা লাল মিয়া মোঃ মনির হোসেন পিতা লাল মিয়া তারা সরকারি জমির উপরে দির্ঘদিনের চলাচলের রোড সম্পূর্ণ বন্ধকরে গড়ে তুলেছেন বিলাসবহুল মার্কেট। রাস্তা বন্ধ থাকায় ভজন চন্দ্র ও তাদের পূরা পরিবার চিরবন্দী থাকার মত জীবন যাপন করছেন বলে যানা যায়। তাদের শিশুরা পারছেনা স্কুলে যেতে অসুখ হলে পারছেনা একটা রুগিকে দ্রুত ডাক্তারের নিকটে নিয়ে যেতে। বাসা বাড়ির ময়লা নিষ্কাসনের পারছেন না কোনো সু ব্যবস্থা করতে। তারা রাস্তার জন্য লালমিয়ার সাথে আলাপ করলে আজ দেব কাল ছাড়বো এই বলে কালক্ষেপন করতে থাকে টাকার জোরে অপকৌশলে রাস্তাটা না দেওয়ার পায়তারা করতে থাকে। নিরুপায় হয়ে সেটেলম্যান্ট অফিসে সরকারি জমিতে মার্কেট গড়া কে কেন্দ্র করে একটি অভিযোগ দায়ের করেন যাহার অভিযোগ ফরম নং ৫৫৯৯ক.; এবং ঢাকা সেটেলমেন্টের অফিসার মোঃ আনোয়ার হোসেন অভিযোগের ব্যাপারে সত্য বিবেচিত বলে ভজন চন্দ্রদের পক্ষে রায় প্রদান করেন। তার পরেও প্রভাব শালী লালমিয়া অকৌশল অবলম্বন করে বাঁধাগ্রস্থ করে রাস্তা বন্ধ করে দেন। উপায় না পেয়ে নিরুপায় হয়ে স্থানীয় ৫ নং ওায়ার্ড ইউপি সদস্য মোঃ মোনতাজ উদ্দিন মোনতা ও ৪ নংওয়ার্ড ইউপি সদস্য মোঃ আব্দুল কাদেরের সরানাপন্ন হয়। রাস্তার ব্যাপারে মৌখিক অভিযোগ জানাইলে মেম্বরদ্বয় অতিদ্রুত চলাচলের উপযোগী করে দিবে বলিয়া আস্বাস্ত করেন। কিন্তুু ব্যর্থ তাদের প্রচেষ্টা আজও রাস্তাটি চলাচলের উপযোগী করে দিতে পারে নাই। বরং হয়েছ উল্তাটা ভজন চন্দ্রের পুরা পরিবার কে চারিদিকে একেবারেই সম্পূর্ণ ঘিরে ফেলেছেন লাল মিয়া। এব্যাপারে সনির্ভর ধামসোনা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জনাব মোঃ সাইফুল ইসলামের সরানাপন্ন হলেও শুধু তাদের কে আস্বাস প্রদান করেছেন বলে যানা যায়। উক্ত রাস্তার বিষয়ে একাধিক সাংবাদিক সরজমিনে পর্যবেক্ষন করে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন। এবং রাস্তার বিষয়ে কিছু তথ্য যানার জন্য লালমিয়ার ছেলে প্রাক্তন চেয়ারম্যান জনাব মোঃ আব্দুল গফুরের নিকট সাংবাদিকের মুঠোফোনে একাধিকবার কল করলেও ফোনটি বন্ধ থাকার কারনে কথা বলা সম্ভব হয়নি এবং ৪ নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য আব্দুল কাদেরের নিকট মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন করলেও ফোনে রিং বাজলেও ফোন রিসিভ না করায় কথা বলা সম্ভব হয়নি। উক্ত রাস্তার বিষয়ে আশুলিয়া থানায় ১৯/১১/২০১৯ মোঙ্গলবার সন্ধায় লালমিয়া গংদের নামে শ্রী ভজন চন্দ্র মন্ডল একটি সাধারন ডায়েরি ( জিডি) করেন বলে যানা যায় উক্ত জিডির নং ১৮১৩ তবে ভজনের পরিবার সহ এলাকার অগনিত মানুষের প্রানের দাবী অতিদ্রুত রাস্তাটি জনগণের চলাচলের উপযোগী করার জন্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থার প্রশাসনের সকল মহলের প্রতি আশু হস্থক্ষেপ কামনা করেন।।