খাদেম আনসারউদ্দীন আহমদ ছিলেন আহ্ছানিয়া মিশন প্রতিষ্ঠাতা খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা (র.)-এর অদম্য আত্মার প্রতিচ্ছবি। খাদেম আনসারউদ্দীন আহমদ শৈশবে যে মহারুহের পদপ্রান্তে আশ্রয় গ্রহণের সৌভাগ্য অর্জন করেছিলেন তা তিনি পূর্ণতা এনেছিলেন মুরর্শিদের
খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের অনিন্দ্য প্রকাশ নিয়ে ভাবতেন। বঙ্গীয় রেনেসাঁর তীর্থভূমি কলকাতায় ১৯১১ সালে মখদুমী লাইব্রেরী নামে প্রকাশনা সংস্থা গড়ে তোলেন। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের সংগঠক হিসেবেও তিনি
হাফিজুর রহমান :চুয়াডাঙ্গার সদর উপজেলার তিতুদহ ইউনিয়নের গোবর গাড়া গ্রামের মো: হাবিজুল মোল্লার ছোট ছেলে নুর মোহাম্মদ (ঝন্টু)। তিনি পোড়া লেখা শেষ করে ২০০৪ সালে গিরীসনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা
হিরণ্যাক্ষ সোম৷ শখের গোয়েন্দা৷ ছিলাম৷ এখন আর নেই৷ ‘শখের’ বললাম বটে, কিন্তু বর্তমানের আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য তখন ছিল না৷ ও পথ ধরেছিলাম পেটের দায়ে, গত্যন্তর না পেয়ে৷ প্রাইভেটে পড়াতাম সোমেনকে, ওর
করোনা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে কলেজে ভর্তির আবেদন থেকে শুরু করে গোটা ভর্তি প্রক্রিয়াটাই এ বছর অনলাইনে হচ্ছে। খুদে পড়ুয়াদের ক্ষেত্রেও বেশি ভাগই স্কুলই এ বার ভর্তি নিচ্ছে অনলাইনে। অর্থাৎ,
স্রষ্টার ইবাদত ও সৃষ্টের সেবার আদর্শ নিয়ে প্রতিষ্ঠিত সখিপুর আহছানিয়া মিশন সুদীর্ঘকাল ধরে মানব সেবায় ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে ভূমিকা রেখে চলেছে। তারই ধারাবাহিকতায় নলতা কেন্দ্রীয় আহছানিয়া মিশন পরিচালিত আহছানিয়া মিশন