লা-মিজারেবল বৃষ্টিরা পশরা সাজিয়েছিল নগরের বিক্ষিপ্ত ল্যামপোস্টে, পথশিশুর যুগলবন্দী প্রেমিক হৃদয় লুকিয়ে ছিল শহুরে কদমফুলে, আঙ্গুলগুলো ব্যস্ত ভীষণ ভালোবাসা কিনবো সিগন্যাল মোড়ে রাজপথ অথবা তোমার রোদে পোড়া দু’চোখ ভুলে। আমি
একমলাটে দুই কবির প্রেমঃ পাঠ পরবর্তী বয়ান এবারের একুশে বইমেলা ২০২০ এ বাংলাদেশের আশির দশকের কবি শাহীন রেজা ও কোলকাতার আাশির দশকের কবি সৌমিত বসুর যৌথ পারফর্মেন্স প্রকাশিত হয়েছে শিকড়
সন্ধ্যার সানিধ্যে ঠিকানা খুঁজে প্রভাতের আলোপ্রভায় যে ফুল নিজেকে লুকোতে ব্যস্ত তার নাম সন্ধ্যামালতী। সন্ধ্যাবেলার যে তারাটি রাতের গভীরে লুকিয়ে পড়ে তার নাম সন্ধ্যাতারা। সম্ভাষণে তাঁকে আপনি সন্ধ্যামালতীও বলতে পারেন,
চিন্তাটা শুরু এভাবেঃ কখনো কখনো কোনো কোনো কবির কবিতা পাঠ করে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকতে হয় আকাশের দিকে। কবিতার বিশালতা কেবল আকাশের দিকে তাকালেই পরিস্কার হয়ে যায়। প্রত্যেক কবির কবিতায় একটা
“শনশন বাতাসের আওয়াজ” (একটি পাঠ প্রতিক্রিয়া ) জয়িতা ভট্টাচার্য বই_ কে তোমাকে ডেকে নিয়ে যায় বারে বারে লেখক_তৌফিক জহুর অন্তরীণ এইসব দিন,মলিন আবহ সৃষ্টি করে,শুরু করি পঠন পাঠন।হাতে এলো,আমার বাংলাদেশের
কবিকে বুঝতে তাঁর উপলব্ধির স্বরে খোঁড়াখুঁড়িঃ চকশ্লেটে লেখার হাতেখড়ি শিশু এখন খুঁজে পাওয়া মুশকিল। পড়ার ফাঁকে দুপুরের ভাতঘুমে মায়ের বুকে থাকা কৈশোর এখন কয়জন পায়? দুপুরের ভাতঘুমে মায়ের বুকে চোখ