সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৪৮ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম:
বাণিজ্য সহযোগিতার ক্ষেত্র তৈরিতে চীন বাংলাদেশের বড় অগ্রাধিকার : বাণিজ্য উপদেষ্টা ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অবসরপ্রাপ্তদের নিয়োগ করা হবে- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা খাদ্য উপদেষ্টার সাথে রাশিয়ান ফেডারেশনের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স (Acting Ambassador) এর সৌজন্য সাক্ষাৎ জুলাই গণঅভ্যুত্থান আমাদের আত্নমর্যাদা নিয়ে দাঁড়াতে শিখিয়েছে — নাহিদ ইসলাম ‘‘কোনো নিরীহ মানুষ যেন হয়রানির শিকার না নয়’’-আইজিপি গাজীপুরের সফিপুরে সৌদি আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা ওয়ামির উদ্যোগে দৃষ্টিনন্দন মসজিদ কমপ্লেক্স উদ্বোধন কালিগঞ্জে ইকরা তা’লীমুল কুরআন নূরানী মাদ্রাসায় সুধী ও অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে র‍্যাবের অভিযানে ৩৪৭বোতল ফেন্সিডিলসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক সংস্কারের আগে নির্বাচন করলে কখনোই সংস্কার হবে না: সংস্কার কমিশন সদস্য তোফায়েল আহমেদ বাংলাদেশের সকল সম্প্রদায়ের সাথে আমাদের সংযোগ বাড়াতে চাই-পার্বত্য উপদেষ্টা

আলবার্ট আইনস্টাইন ।। মাহবুব সেতু

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ১০ এপ্রিল, ২০২০, ৩.৪৬ পিএম
  • ৩৫১ বার পঠিত

আলবার্ট আইনস্টাইন ১৪ মার্চ ১৮৭৯ জার্মানিতে জন্মগ্রহণকারী একজন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি তার বিখ্যাত আপেক্ষিকতার তত্ত্ব এবং বিশেষত ভর-শক্তি সমতুল্যতার সূত্র আবিষ্কারের জন্য বিখ্যাত। তিনি ১৯২১ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তার পুরস্কার লাভের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়, তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানে বিশেষ অবদান এবং বিশেষত আলোক-তড়িৎ ক্রিয়া সম্পর্কীত গবেষণার জন্য।

আলবার্ট আইনস্টাইন সম্পর্কে কিছু কথা:

আইনস্টাইন এর মেয়ের বিয়ে। সবাই চার্চে যাচ্ছিল। পথের মধ্যে আইনস্টাইন ওনার মেয়েকে বললেন তুমি চার্চের দিকে যাও আমি ল্যাবে আমার কলমটা রেখে আসছি। মেয়ে অনেক বারণ করা সত্বেও উনি গেলেন, ৩০ মিনিটের কথা বলে উনি যখন না এলেন তখন সবাই মিলে ওনার মেয়ের বিয়ে দিয়ে দিলেন। ৭ দিন পর ওনার মেয়ে যখন বাড়িতে এসে মাকে জিজ্ঞাস করলো বাবা কোথায় তখন তার মা বলল ওই যে গেল আর আসে নি।
তখন তাঁর মেয়ে আইনস্টাইন এর খোঁজে ল্যাবে গেলেন। ল্যাবে গিয়ে দেখলেন যে তার বাবা একটা কলম নিয়ে বোর্ড এর সামনে গিয়ে কি জানি চিন্তা করছিল। মেয়ে বাবা কে বলল বাবা কি করছো? তখন আইনস্টাইন বললেন যে মা তুমি চার্চে যাও আমি এই কাজ টা ১০ মিনিটের মধ্যে শেষ করে আসছি।
রবীন্দ্রনাথ ও আইনস্টাইনের সেবার প্রথম সাক্ষাৎ হয়। রবীন্দ্রনাথ ঘর থেকে বেরিয়ে আসার পর সাংবাদিকেরা তাঁকে জিজ্ঞেস করেন, ‘এইমাত্র আপনি একজন বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞানীর সঙ্গে কথা বললেন, আপনার প্রতিক্রিয়া কী ?
রবীন্দ্রনাথ উত্তর দিলেন, ‘আমি তো একজন বিশ্বখ্যাত কবির সঙ্গে কথা বললাম।’
এরপর সাংবাদিকরা আইনস্টাইনের সঙ্গে দেখা করে বলেন, ‘আপনি একজন বিশ্বকবির সঙ্গে আলাপ করলেন, আপনার প্রতিক্রিয়া কী?’
আইনস্টাইন জবাব দিলেন, ‘আমি কবির সঙ্গে কথা বলিনি, আমি একজন বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞানীর সঙ্গে কথা বলেছি।’
এই পৃথিবী কখনো খারাপ মানুষের খারাপ কর্মের জন্য ধ্বংস হবে না , যারা খারাপ মানুষের খারাপ কর্ম দেখেও কিছু করেনা তাদের জন্যই পৃথিবী ধ্বংস হবে। -অ্যালবার্ট আইনস্টাইন
শৈশবে তিন বছর বয়স পর্যন্ত আলবার্ট কথা বলতে শেখেননি। নয় দশ বছর বয়সেও তিনি কিছুটা থেমে থেমে কথা বলতেন। এতে পরিবারের লোকেরা যথেষ্ট চিন্তাগ্রস্ত হয়েছিলেন। তারা ভেবেছিলেন হয়ত আলবার্ট বড় হয়ে জড়বুদ্ধি সম্পন্ন হবে। তাছাড়া আলবার্ট ছিলেন খুব শান্তবিষ্ট লাজুক। অন্যান্য সমবয়সীদের থেকে আলাদা। খেলাধুলো, দৌড়ঝাঁপ তিনি বিশেষ পছন্দ করতেন না। ছেলেবেলায় অনেক সময় বাড়ির সামনের রাস্তা দিয়ে সৈন্যরা কুচকাওয়াজ করে বাজনা বাজিয়ে শোভাযাত্রা করে যেত। অন্য ছেলেরা এ দৃশ্য দেখার জন্য রাস্তার ধারে জমায়েত হতো। কোন ছেলেই বাদ যেত না। এর ব্যতিক্রম ছিলেন আলবার্ট। পরবর্তীকালে এ প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে তিনি বলেছিলেন, সৈন্যদের কাজ হুকুমে যুদ্ধ করা। আর হুকুম তালিম করতে গিয়ে যুদ্ধে সাহসিকতা প্রমাণ করা। দেশপ্রেমের নামে যুদ্ধ করাকে আমি ঘৃণা করি।
শৈশবে সঙ্গীতের প্রতি আইনস্টাইনের প্রবল আগ্রহ দেখে তাঁর মা তাকে একটি বেহালা কিনে দেন , যেটি তিনি জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত শয্যাপাশে রাখেন । আইনস্টাইন বলেছিলেন , ছয় বছর বয়সে আমি হাতে বেহালা তুলে নিই। ১৪ বছর বয়স পর্যন্ত একটানা বেহালা বাজানোর শিক্ষা চলে । খুব ভাল লেগে গেল মোজার্টকে । দেখলাম শিক্ষক যা শেখাতে এতদিন এত চেষ্টা করেছেন , এখন তা আমি অনায়াসে আয়ত্ব করতে পেরেছি । তখনই উপলব্ধি করলাম – কর্তব্যপরায়ণতা নয় , ভালোবাসাই হল সবচেয়ে বড় শিক্ষক ।
ছোটবেলায় যখনই কেউ অঙ্কে ভালো করে বা বিজ্ঞানে তার প্রতিভা দেখায়, তখনই তাকে বলা হয় খুদে আইনস্টাইন। আর একটু বড় হলে, বিশেষ করে হাই স্কুলে বা কলেজে একই ভাবে বলা হয় তরুণ আইনস্টাইন। কেবল ভারতেই নয়, সারা বিশ্বের বেশির ভাগ বাবা-মাই তাদের সন্তানদের আইনস্টাইন বানাতে চান!
কেন? জবাবটা সোজা- বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন । বিশ্ব, সময় ও স্থান সম্পর্কে মানুষের হাজার বছরের ধারণাকে পাল্টে দিয়েছেন। সময়ের সবচেয়ে শ্রদ্ধেয় পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং মনে করেন, কোনো একদিন আসবে, যে দিন সময়ের কিংবা দুনিয়ার সম্পূর্ণ ইতিহাস লিখে ফেলা যাবে চার পৃষ্ঠায়, আর তার তিন পৃষ্ঠা জুড়ে থাকবে কেবল আইনস্টাইনের নাম! কাজেই সব বাবা-মা যদি তাদের সন্তানকে আইনস্টাইন বানাতে চান, তাদের কি দোষ দেওয়া যায়?
আইনস্টাইন সম্পর্কে বলা হয়, তিনি কথা বলতে শুরু করেন দেরিতে, চার বছর বয়সে। আর পড়তে শেখেন সাত বছর বয়সে। চার বছর পর্যন্ত যখন তিনি কথা বলছিলেন না, তখন তাঁর মা-বাবা বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েন। একদিন হঠাৎ খাবার টেবিলে নির্বাক আইনস্টাইন বলে উঠলেন, স্যুপটা খুবই গরম!
তাঁকে জিজ্ঞেস করা হলো, এত দিন কেন কথা বলোনি?
এত দিন তো সবকিছুই ঠিকঠাক চলছিল, আইনস্টাইন তাঁর জীবনের দ্বিতীয় বাক্যটি বললেন।
১৯৩১ সালে চার্লি চ্যাপলিনকে আমন্ত্রণ জানালেন আইনস্টাইনকে। তখন সিটি লাইটস সিনেমার স্কিনিং চলছিল চ্যাপলিনের। তো যখন চ্যাপলিন ও আইনস্টাইন শহরের পথ ধরে যাচ্ছিলেন, অনেক মানুষ ভিড় জমায়।
আইনস্টাইন চার্লি চ্যাপলিনকে বললেন, “তোমার ব্যাপারটা আমার দারুণ ইন্টারেস্টিং লাগে। তোমার ছবিতে তুমি একটা কথাও বলো না, অথচ দুনিয়ার লোক বুঝে যায় তুমি কী বলছ। তারা চার্লি বলতে অজ্ঞান।”
“ঠিক,” চ্যাপলিন বললেন । “কিন্তু তোমার ব্যাপারটা আরো বেশি ইন্টারেস্টিং। দুনিয়ার লোক আইনস্টাইন বলতে অজ্ঞান। সায়েন্টিস্ট মানেই আইনস্টাইন। অথচ তারা তুমি যা বলো, তার একবর্ণ বোঝে না।”
একেই বলে ভূবন জয় করা দুই মহামানবের সেন্স অফ হিউমার ..
তখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ । হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে ফেলা পারমাণবিক বোমায় মানবতার ব্যাপক বিপর্যয় । আলবার্ট আইনস্টাইন ও দারুণ শোকাহত । হাজার হলেও তাঁর নিজের আবিষ্কারের ভিত্তিতে তৈরি হয়েছিল এই বোমা । পশ্চিমা বিশ্বে ব্যাপক হৈ চৈ , সবার মুখেই পৃথিবীর সেরা বিজ্ঞানীর স্বীকৃতি মিলছে ।
এই সময় তাঁর এক বন্ধুর বাড়িতে বেড়াতে গেলে আইনস্টাইনের দিকে অবাক হয়ে কিছুক্ষণ তাকিয়ে বন্ধুর ছোট নিষ্পাপ শিশুটি চিৎকার করে কেঁদে উঠে ।
আইনস্টাইন ছেলেটির মাথায় হাত রেখে বলেন ,” গত কয়েক বছরে তুমি একমাত্র বাক্তি , যে আমাকে সঠিকভাবে চিনতে পেরেছে এবং আমার সম্পর্কে সঠিক বর্ণনা দিতে পেরেছে ।”
আমেরিকার প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটির প্রধান আলবার্ট আইনস্টাইনকে বেতন সম্পর্কে জিজ্ঞেস করায় আইনস্টাইন বছরে ৩ হাজার ডলার দাবী করে বসলেন। টাকার অংক শুনে ভার্সিটির প্রধান চুপ হয়ে গেলেন। অন্যদিকে আইনস্টাইন ভাবছেন তিনি হয়তো প্রধানের কাছে কিছুটা বেশি বেতন চেয়ে বসলেন। অবশেষে ১৫ হাজার ডলারে আইস্টাইনের বেতন নির্ধারণ হলো।
নোবেল পুরষ্কার পাওয়ার পর আইনস্টাইন যখন সুইডেনের গোথেনবার্গে বক্তৃতা দিলেন তখন পত্রিকায় এক বিজ্ঞানগবেষক বললেন; এখানে দুই একজন বাদে অন্যকেউ আসলে বোঝেন নি আইনস্টাইনের “থিওরি অফ রিলেটিভিটি” । তবে এটা বুঝতে পারছি তিনি নতুন এক বিষয়ের দরজা খুলছেন মাত্র। আইনস্টাইন প্রথমবার আমেরিকায় যাওয়ার পর তার বন্ধুকে এক চিটিতে আক্ষেপ করে লিখছে; “থিওরি অফ রিলেটিভিটি” নিয়ে আমি ১৫ বছর কাজ করেছি মানুষ তা ১৫ সেকেন্ডে বুঝতে চায়। সবাই আমাকে দেখতে আসে মনে হয় আমি চিড়িয়াখানার কোন জিরাফ। “থিওরি অফ রিলেটিভিটি” জন্যে আইনস্টাইন নোবেল পান নাই আবার এই কাজের জন্যে তিনি পৃথিবীতে বিখ্যাত হয়েছেন।
পাবলিকের যন্ত্রণায় তিনি শেষ পর্যন্ত মানুষকে “থিওরি অফ রিলেটিভিটি” বোঝাতে বলেছেন: তুমি যদি কোন মেয়ের সাথে এক ঘণ্টা বসে থাক তাহলে তোমার মনে হয় তুমি তার সাথে এক মিনিট ছিলে, অন্যদিকে চুলার উপর এক মিনিট বসে থাকলে মনে হয় এক ঘণ্টা বসে আছ। আমাদের কাছেও “থিওরি অফ রিলেটিভিটি” নারী আর চুলাতে গিয়েই ঠেকেছে।
ভার্সিটি পড়া অবস্থায় আলবার্ট আইনস্টাইন হতাশায় পড়ে একবার পিতাকে চিঠিতে লিখেছিলেন যে, “আমার জন্ম না হওয়াই হয়তো ভাল ছিল।” বিখ্যাত হওয়ার পর আইনস্টাইন নিজেকে কখনো খুব জিনিয়াস বলেন নাই তবে অন্যদের থেকে বেশি কল্পনা করার শক্তি তা আছে তা স্বীকার করতেন। অন্যদিকে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের লক্ষকোটি গ্রহের মাঝে কোন এক গ্রহের চিপা গলির মোড়ে দাঁড়িয়ে ধর্ম প্রচারকরা ঘোষণা করতো- “আমি জন্মাবো বলেই ঈশ্বর মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেছেন।
আইনস্টাইনের এক সহকর্মী একদিন তাঁর টেলিফোন নম্বরটা চাইলেন। আইনস্টাইন তখন একটি টেলিফোন বই খুঁজে বের করলেন এবং সেই বই থেকে তাঁর নিজের নম্বরটা খুঁজতে লাগলেন।
সহকর্মী তাকে বললেন, ‘কী ব্যাপার, নিজের টেলিফোন নম্বরটাও মনে নেই আপনার।’
আইনস্টাইন বললেন, ‘না। তার দরকারই বা কী? যেটা আপনি বইতে পাবেন, সে তথ্যটা মুখস্থ করে মস্তিস্ক খরচ করবেন কেন?’
মিঃ আইনস্টাইন? আপনি আমাকে চিনতে পারছেন?
– কে আপনি?(বৃদ্ধ আইনস্টাইন জানতে চান)
– এক সময় আপনি আমাকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন।
– শেষ পর্যন্ত কি আমাদের বিয়ে হয়েছিল?
স্বামী সম্পর্কে কেমন ধারণা ছিল আইনস্টাইনের স্ত্রীর? তাঁর স্ত্রীকে একবার জিজ্ঞাসা করা হলো, ‘আইনস্টাইনের আপেক্ষিক তত্ত্ব কি বুঝতে পারেন?’ জবাবে তিনি বললেন, ‘না, কিন্তু আমার স্বামীকে বুঝি। আমি জানি, তাঁকে বিশ্বাস করা যায়।’
১৯৫২ সালে আইনস্টাইনকে নবগঠিত ইসরায়েল রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হলে, তিনি বলেছিলেন, ‘আমি মনে করি রাজনীতির চেয়ে সমীকরণ বেশী গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, রাজনীতি লেখা হয় বর্তমানের খসড়া খাতায় আর সমীকরণ লেখা থাকে মহাকালের অজর গ্রন্থে।’ এমনই বিজ্ঞান অন্তপ্রাণ ছিলেন আলবার্ট আইনস্টাইন।
মানবজাতির সমগ্র চিন্তার ইতিহাসে আইনস্টাইনের মত প্রতিভাবান , উদ্ভাবনী মানুষ জন্ম নেয় নি , সম্ভবত নিবেও না । জীবনের মাত্র ২০ বছর বিজ্ঞান সাধনায় কাটিয়েছিলেন কিন্তু মানবতার কল্যাণে সংগ্রাম করেছিলেন ৪০ বছর ।
পৃথিবীর , সভ্যতার , মানুষের অস্তিত্ব যতদিন থাকবে ততদিন এই ধরিত্রীর সবচেয়ে উজ্জ্বল নামটি আইনস্টাইন হয়েই রবে।

১৮ এপ্রিল ১৯৫৫ (বয়স ৭৬) প্রিন্সটন, নিউ জার্সি, যুক্তরাষ্ট্রে মৃত্যুবরণ করেন।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর

পুরাতন খবর

SatSunMonTueWedThuFri
      1
23242526272829
30      
  12345
20212223242526
2728293031  
       
15161718192021
2930     
       
     12
24252627282930
       
2930     
       
    123
       
    123
25262728   
       
     12
31      
   1234
262728    
       
  12345
2728     
       
   1234
       
     12
31      
1234567
891011121314
15161718192021
2930     
       
    123
11121314151617
       
  12345
20212223242526
27282930   
       
      1
2345678
23242526272829
3031     
      1
       
293031    
       
     12
10111213141516
       
  12345
       
2930     
       
    123
18192021222324
25262728293031
       
28293031   
       
      1
16171819202122
30      
   1234
       
14151617181920
282930    
       
     12
31      
     12
3456789
10111213141516
17181920212223
       
© All rights reserved © MKProtidin.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com