আশুলিয়া থানায় ইপিজেড সংলগ্ন পকেট গেটের সামনেই মিলল গার্মেন্টস শ্রমিকের লাশ।মৃতব্যক্তির নাম নুরজাহান বেগম।তিনি চাকরি করতেন ইপিজেড হোপ লোনে।নুরজাহান বেগম স্বামী পরিত্যক্তা বয়স ২৮বছর।
শনিবার বিকাল ৫ ঘটিকার সময় মৃত ব্যক্তির খবর ছড়িয়ে পড়লে।আশুলিয়া থানার সাব ইন্সপেক্টর সুদীপ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।এসআই সুদীপ (202) নাম্বার রুম থেকে মৃত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করেন ।মৃতব্যক্তির নাম নুরজাহান বেগম। জাহিদ হাসান রিপন এর ভাড়া বাসায় থাকতেন রুম নাম্বার (202) শারীরিক প্রতিবন্ধী সমস্যা ছিল ডান হাত এবং বাম পায়ের।গ্রামের বাড়ি ছিলেন কোর্ট বহুরিয়া পূর্বপাড়া পোষ্ট অর্জুনা থানা ভুয়াপুর জেলা টাংগাইল।স্বামী সোহেল রানা পিতার নাম নুরুল ইসলাম।নুরজাহান বেগম সুনামের সহিত দুই বৎসর ইপিজেডে হোপ লোনে চাকরি করতেন।
তার পার্শ্ববর্তী (203) রুমে ছিলেন মঞ্জুর খান পিতা মৃত খলিলুর রহমান।(205) নম্বর রুমে থাকেন মিলন (২৮) পিতা আব্দুল খালেক।গ্রাম ঠাকুরগাঁও পোস্ট ঐ থানা ঐ জেলা ঐ
মৃতব্যক্তি নূরজাহান বেগমের মৃত্যুর সুরতহাল জানতে লাশ ঢাকা মেডিকেল মর্গে পাঠানো হয়।স্বনির্ভর ধামসোনা ইউনিয়নের মেম্বার মনতাজুর রহমান মনতাজের সাথে কথা বললে তিনি বলেন যদিও আকস্মিক মৃত্যু তবুও নিশ্চিত হওয়ার জন্য সুরতহাল বাহির করা প্রয়োজন।
মৃত ব্যক্তি নুরজাহান চারদিন রুমের মধ্যে ছিলেন।বাড়িওলা জাহিদুর রহমান রিপন মিয়া বলেন।নুরজাহান বেগম প্রতিবন্ধী হলেও এলাকায় সুনামের শহিত দুই বৎসর আছেন।তার মৃত্যুতে পুরা এলাকা শোকাহত।মৃত্যু নুরজাহানের মৃত্যুর বিষয় সমূহ জানেননা পার্শ্ববর্তী সহ কেহ আশুলিয়া থানার সাব ইন্সপেক্টর সুদীপ কুমার বলেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করবে পোস্টমর্ডামের রিপোর্ট।