শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে উদ্বেগ জানিয়ে বিএমএসএফ নেতৃবৃন্দ বলেন, এ ধরণের নির্দেশনা অবাধ তথ্য প্রবাহের নীতির সম্পূর্ণ পরিপন্থী এবং সাংবাদিকদের কর্ম প্রবাহে সরাসরি হস্তক্ষেপের শামিল। সরকারি হাসপাতাল গুলোকে যা ইচ্ছে তা করে কসাইখানা বানানোরও শামিল। দেশের সাংবাদিকরা এই নির্দেশণা মানেনা -মানবেনা। যা এককথায় পাগলের প্রলাপ। বিষয়টি আজ সকাল থেকে সাংবাদিকদের মাঝে জানাজানি হলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতিবাদ ও নিন্দার ঝড় ওঠে।
সরকারকে খেয়াল রাখতে হবে, কোনভাবেই যাতে তথ্য প্রাপ্তির অধিকার লঙ্ঘন না করা হয়। একই সঙ্গে করোনা দূর্যোগের বর্তমান ক্রান্তিকালে জনসাধারণের কাছে দ্রুত সংবাদ পৌঁছাতে সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষকে তথ্য দিয়ে সবার্ত্মক সহযোগিতা করার আহবান জানিয়েছেন বিএমএসএফের কেন্দ্রীয় সভাপতি শহীদুল ইসলাম পাইলট এবং সাধারণ সম্পাদক আহমেদ আবু জাফর।