মোঃ আনোয়ার হোসেনঃজামালপুর জেলার বকশিগঞ্জ উপজেলার কামালবাত্তি গ্রামের মৃত, যুবরাজ কারীর তৃতীয় মেয়ে গোলাপি, করোনা মহামারী পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার সাথে সাথে খাদ্য সংকটে পতিত হয়ে নীজ হাতে রিকসা তুলে নিতে হয় গোলাপির।
রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরের ভান্ডারীর মোর এলাকায় ভাড়াবাসায় চার সন্তান সহ দ্বির্ঘদিন যাবত বসবাস করে আসছেন গোলাপি।
গোলাপির স্বামীও রিকসা চালাতেন এখন বিভিন্ন অসুখ-বিসুখে কাজকর্ম করতে পারছে না সংসারের অভাব অনটনে চার সন্তানের খাবার যোগানোর কঠিন দ্বায়িত্ব হাতে তুলে নেয় গোলাপি।
দ্বীর্ঘ সময় আলোচনায় যানাযায় গোলাপি একজন মহিলা মানুষ হয়ে সমাজে ও রাষ্ট্রের নিকট অসহায়, গোলাপির সংসারের বোঝা মাথায় নিয়ে কঠিন জীবনের বাস্তবতায় এগিয়ে চলছেন। গোলাপি সমাজের বিত্তবানদের কাছে সহোযোগিতা কামনা করেন। সহায়তা পেলে হয়তো স্বামীর চিকিৎসাসহ একটি ভাল ব্যবসা বানিজ্য করে স্বামী সন্তান সহ একটু ভাল ভাবে চলতে পারেন।গোলাপি বলেন স্বামীর অসুস্থতার জন্য ঔষধ কিনতে হয়,ছেলে মেয়েরা ছোট হওয়ায় কাজে দিতে পারছিনা।রিকসা চালিয়ে ২/৩ শত টাকা আয় করে কোনরকম জীবিকা নির্বাহ করি রিকসাটি ব্যটারীচালিত হওয়ায় মাঝে মাঝে পুলিশে ধরে আবার ছারিয়ে আনতে হয়,তিনি সমাজের উচ্চবিত্ত দের কাছে আর্থিক অসহায় কামনা করেন।