মো: আবু তৈয়ব: রাঙামাটি পার্বত্য জেলায় যুগ যুগ ধরে চলে আসছে ফার্নিচার আসবাবপত্র ব্যবসা রয়েছে হাজার হাজার কল কারখানা দোকান পাট,চাহিদা রয়েছে দেশ জুড়ে কাস্টমারদের । কিন্ত বিক্রয় ফার্নিচার ডেলিভারির জন্য নেই কোনো রকম বৈধ পারমিট পারমিশন ঝুকি নিয়ে মালামাল ডেলিভারি করতে হয় অন্যান জেলায়। এ ব্যবসার সাথে সংক্ষিপ্ত রয়েছে লাখ লাখ মাণুষ , তার পরেও বৈধ সঠিক কোনো ধরণের এখনো পর্যন্ত নিয়ম তৈরি করতে পাারেনি এই ব্যবসার , সব কয়টি দোকানে রয়েছে টেট্র লাইসেন্স , বছর পর বছর রিনিউ করে সরকারের রাজস্ব দিয়ে আসছে ফার্নিচার ব্যবসায়ীরা ।
তারপরেও বিভিন্ন বাহানায় দরখাস্ত দিয়ে রাঙামাটি জেলা প্রশাসকের পারমিট নিয়ে এখনো পর্যন্ত ফার্নিচার ক্যারিং করে চলেছে,কিন্ত কিছু দিন পরপর বন্ধ হয়ে যায়
ক্যারিং, মুল ব্যবসায়ীদের ও ক্রেতাদেও অন্য জেলায় ডেলিভারির সরাসরি নেই কোনো পারমিট পারমিশন। কারো বাসা বদলি কিংবা কারো চাকুরির পোস্টিং দেখিয়ে
মালামাল ডেলিভারি করে আসছে এখনো পর্যন্ত। দেশের বিভিন্ন অঞলে চাহিদা রয়েছে রাঙামাটির সেগুন কাঠের ফার্নিচার কিšুÍ এমন পরিস্থিতিতে নিশ্চয়তা খুজেঁ পাচ্ছেন না ক্রেতাগন।
উল্লেখ্য যে, ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বললে জানান যে, জোত পারমিটের অকেজো অব্যশিষ্ট কাঠ রাঙামাটি উপজাতিরা বিক্রিি করতে নিয়ে আসে ,এই কাঠ কিনে
ফার্নিচার তৈরি করে বেচাকেনা করেন। সরকারি ভাবে ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের আসবাপত্্র ক্রয় করে নেওয়ার সুযোগ করা হলে সরকারি আয়ের পশাপাশি বাণিজ্যিক
শিল্পের উন্নয়ণ অবকাশ সৃষ্টি হবে।