উপকূলে টেকসই বেড়িবাধ নির্মাণসহ খুলনাঞ্চলের উন্নতিতে মেগা পরিকল্পনা গ্রহণের আহ্বান
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ সাতক্ষীরা, খুলনা ও বাগেরহাটের উপকূলে টেকসই বেড়িবাধ নির্মাণসহ উপকূলবাসী জীবনমান উন্নয়নে সকল শ্রেণিপেশার মানুষকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে বৃহত্তর খুলনা সমিতি, ঢাকা। আজ শনিবার সকাল ১১ঘটিকায় এক ভার্চু্য়াল প্লাটফরমে আয়োজিত গণমাধ্যমের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এই আহ্বান জানানো হয়। সভায় বৃহত্তর খুলনা তথা উপকূল জনগোষ্ঠীর সার্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরেন সমিতির সভাপতি ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন সমিতির সাধারণ সম্পাদক মিসেস সুলতানা রাজিয়া পান্না।
সভায় উপকূলে টেকসই বেড়িবাধ নির্মাণ, যোগাযোগ ব্যবস্থা আধুনিকী ও সহজীকরণ, খুলনা-যশোর সড়ক ছয় লেনে উন্নীত করা, ঢাকা-মাওয়া-খুলনা-মোংলা মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করা, ভৈরব নদীর তলদেশে জেলখানা ঘাটস্থলে টানেল ও জ্বালানি গ্যাসের ব্যবস্থা করার সুপারিশ করা হয়।
আবদুল মজিদ জানান, গ্যাসলাইন চালু হলে নতুন নতুন শল্পিকলকারখানা চালু হবে, শিল্পনগরী খুলনা অঞ্চলে ব্যবসা-বাণজ্যি প্রসারতি হবে। এ জন্য দ্রুত গ্যাস সরবরাহ এবং ভবষ্যিতে খুলনা অঞ্চলে তরল প্রাকৃতকি গ্যাস বা এলএনজি সরবরাহ পরকিল্পনা করা প্রয়োজন।
পাশাপাশি খুলনা-ঢাকা সরাসরি বিরতিহীন ট্রেনে সার্ভিস চালু, মোংলা বন্দর থেকে কমপক্ষে ২০ ভাগ কনটেইনারবাহী জাহাজ খালাস এবং মোংলা বন্দরের স্বার্থে সব মাদার ভেসল থেকে দ্রুত পণ্য খালাস করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থার আহ্বান জানানো হয়। বিভাগীয় শিল্প নগর খুলনার মুজগুন্নীতে র্পযটন করপোরশেনরে বিশাল খালি জায়গায় একটি পাঁচতারা হোটলে নির্মাণ করলে বড় বড় ব্যবসায়ী ও আন্তর্জাতিক ক্রিকিট দলগুলো সহজে এখানে আসতে পারবে।
র্অথনতৈনিক অঞ্চলগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন, আইটি ভিলেজ স্থাপন, লবণাক্ততা রোধ করা ও মিঠাপানির আধার সৃষ্টি,
মৎস্য গবেষনাকেন্দ্র, মৎস্য প্রসেসিং কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা ও মৎস্য ল্যান্ডিং স্টেশন বৃদ্ধি করা জরুরি।
সুন্দরবন এবং প্রত্নতাত্তিক স্পট সমুহকে কেন্দ্র করে র্পযটন শিল্প বিকাশে পদক্ষপে গ্রহণ, খুলনার র্অথনতৈকি গতি বৃদ্ধি পাবে পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর । সে লক্ষে এখন থেকে মেগা পরিকল্পনা নিয়ে প্রস্তুতি না নিলে উন্নয়নরে দিক থেকে অনেক পছিয়িে পড়বে বৃহত্তর খুলনা।