সাজানো মামলায় যখন সহকর্মী কারাগারে; ঠিক তখনি প্রেসক্লাব নামক যন্ত্রটি ঐ সাংবাদিকের বিরুদ্ধেই সনদপত্র প্রদান করে তখন দূ:খটা কয়েকগুন বেড়ে যায়। ঘটনাটি ব্রাক্ষনবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জে।
সম্প্রতি স্থানীয় একটি পত্রিকার সম্পাদক যখন শিক্ষা অধিদপ্তরের নানা দূর্ণীতি-অনিয়মের বিরুদ্ধে একাধিক সংবাদ প্রকাশ করেন ঠিক তখনি মিথ্যা, সাজানো, নাটকীয় মামলায় গ্রেফতার হন ঐ সম্পাদক। পরবর্তীতে স্থানীয় ঐ সাংবাদিকরা তার পাশে না দাঁড়িয়ে উল্টো তাকে ফাঁসাতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন। যা পেশার জন্য চরম দূ:খের, কষ্টের, বেদনার। ঐ সকল প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দের জানানোর ভাষাটাও যেন হারিয়ে ফেলেছি।
তবে বলে রাখতে চাই; দু’সাংবাদিকের বিরুদ্ধে চাঁদাদাবির ঘটনাটি সরেজমিন পর্যবেক্ষন ও তদন্তে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরামের সাধারণ
সম্পাদক আহমেদ আবু জাফরের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল। তখন আশুগঞ্জ প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দের সাথে মিলিত হয়ে তাদেরকে সাথে নিয়ে ঘটনাস্থলে যেতে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। কিন্তু তখন তারা ঢাকার সাংবাদিক নেতৃবৃন্দের সাথে যুক্ত না হয়ে উল্টো পথে হাটতে শুরু করেন। তার বহি:প্রকাশ হিসেবে আশুগঞ্জ প্রেসক্লাব উল্টো একখানা সনদ দিলেন প্রতিপক্ষকে। বাহ! আশুগঞ্জ প্রেসক্লাব বাহ! ধিক্কার আপনাদের মত রাক্ষুসে সাংবাদিকদের…