মোঃ শামীম আহমেদঃ
বিগত বিএনপি ক্ষমতাকালীন সময় পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার ৬নং ওয়ার্ডের আ:কাদের মৃধার ছেলে মোঃ নাসির মৃধা সহ তার আপন ভাই ও ভাতিজা মিলে তাদের বাড়ির দরজায় অবস্থান থাকা তাদের চাচা আ:মজিদ মৃধার মুদি দোকান পাহারাদার পূর্ব শত্রুতার রেশ ধরে রুহানি কে
রাতের বেলায় মেরে রাখে ঐ দোকানে
যা আইন শৃঙ্খলা বাহিনী উদ্ধার করে এবং
কিছু মাস পরে তাদের বাড়ির পূর্বে কয়েকটি বাড়ি রেখে হিন্দু বাড়ির অনন্তসাধুর মেঝো ছেলে ডাক নাম পিমু এর দ্বিতীয় ছেলে বাবা ও মায়ের কাছে রাতের বেলা ঘুমিয়ে থাকা অবস্থায় রাতের আধারে ঐ বাড়ির দরজায় একটি ডোবাতে গলায় দরি থাকা অবস্থায় আইন শৃংখলা বাহিনী উদ্ধার করে এবং এই দুটি খুনের আসামি একই ব্যক্তিবর্গ হয়।
যা গলাচিপা ও পটুয়াখালী জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্টেট কোর্টে চলমান আছে। এবং আসামীগন অনেক দিন যাবৎ জামিনে আছে। ঐ সকল আসামী বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী বিএনপি র কর্মী ও নেতা তারা অনেক সময় ঢাকা খিলগাঁও থানা মির্জা আব্বাস এর কর্মী বলে এলাকায় ঘোষণা দেন এবং মাঝে মধ্যেই ঢাকা বিএনপি পার্টী অফিসের সামনে মির্জা ফকরুল আলমের সাথে দেখা যায় এবং ঢাকা রাজধানীর পল্টন এলাকায় বঙ্গবন্ধুর কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গাড়িবহরে হামলা চালায় এবং তাদের বিরুদ্ধে ঢাকা খিলগাঁও থানা সহ একাধিক থানায় মামলা রয়েছে।
এবং বিভিন্ন সময়ে কারাগারে অবস্থান করেও আইনের ফাক ফোকর দিয়ে জামিনে মুক্তি লাভ করে। যখনই ঢাকা রাজধানীতে রাজনৈতিক চাপ থাকে তখনই গ্রামের বাড়ি এসে এলাকার সাধারণ জনগণ সহ আওয়ামীলীগ পন্থী লোকজনের উপর হামলা চালিয়ে আবার গা ডাকা দেয়। গেল ১৪/১০/২০২১ রোজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২.০০ সময় তার নিজ বাড়ির আওয়ামীলীগ পন্থী মৃত মোঃ হাবিবুর মৃধার চতুর্থ ছেলে মোঃ ইউনুসের উপর বর্বর হামলা চালায় মোঃ নাসির মৃধা পিং মৃত্যু আ:কাদের মৃধা. সাং ছৈলাবুনিয়া.থানা:-গলাচিপা ও সহযোগী চাচা মোঃ সেলিম মৃধা পিং মোঃ জালাল মৃধা সর্ব সাং ঐ। মোঃ ইউনুস মৃধা তাদের নিজ বাড়ির চাচা ও চাচাতো ভাইদেরকে বিষয়টি যানান। কিন্তুু তারা বিচার করিতে পারিবেন না বলে সাফ জানিয়ে দেন। এবং আরো উল্লেখ করেন এরা এই এলাকার সন্ত্রাসী এরা এলাকার কোন চেয়ারম্যান মেম্বার সহ গন্যমান্য ব্যক্তিদের মানেন না এবং এরা কখনও এলাকার বিচার শালিশী মানেনা বলে জানান দোষী ব্যক্তির চাচা মোঃ আলাউদ্দিন মৃধা।
পরে দোষী ব্যক্তির ভাই মোঃ এমদাদ মৃধাকে উক্ত ঘটনা খুলে বলে জানান কিন্তুু সে দোষ এরিয়ে ডায়েরেক্ট থানায় মামলা করিতে বলে।
তখন ইউনুস হতাসায় ভোগ কি করবে সে কারণ ইউনুস অনেক গরীব এবং দিন আনে দিন খায় তার ঐ রকম টাকা পয়সা নেই। সে প্রতিদিন মানুষের বাড়ি গ্রামের ভাষায় বলে বদলা দিয়ে জীবন যাপন করে। তখন উপায় না পেয়ে গনমাধ্যম কর্মীর ভরষা নেন এবং উক্ত বিচারটি এলাকার চেয়ারম্যান মেম্বার সহ গন্যমান্য ব্যক্তিদের কাছে বিচার দাবি যানায়।