উস্থি থানার ওসির তৎপরতায় গঙ্গা সাগর গামী উস্হির নৈনান খাল ব্রিজের উপর থেকে উদ্ধার, ২৫,কেজি, গাজা।। কলকাতা থেকে নিউজ দাতা মনোয়ার ইমাম। গোপন সূত্র ধরে পশ্চিম বাংলার দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার ডায়মন্ডহারবার জেলা পুলিশের অধীনে উস্হি থানার পুলিশের তৎপরতায় কলকাতা থেকে সাগরের রামগঙ্গা গামী রাস্তার উস্তি থানার নৈনান খাল ব্রিজের ওপর থেকে প্রায়, ২৫,কেজি, গাজা উদ্ধার করে। এই পাচারের অভিযোগে অভিযুক্ত বিষ্ণুপুর থানার অন্তর্গত আমগেছিয়ার বাসিন্দা আজহার হক সেখ কে গ্রেফতার করা হয়। প্রতিদিনের ন্যায় ডায়মন্ডহারবার জেলা পুলিশের অধীনে উস্তি থানার পুলিশ নৈনান খাল ব্রিজের উপর নাকা চেকিং চালিয়ে যায়। এদিন নিদিষ্ট খবর পেয়ে ওৎপেতে থাকে উস্হি থানার পুলিশ। এমন সময় একটি টাটা সুমো গাড়ি আসতে দেখে সেটিকে গতিরোধ করে। এবং গাড়ির ভিতরের মধ্যে কাপড়ের গ্যাটে বাধা প্রায়, ২৫,কেজি, গাজা উদ্ধার করে। যার বাজার মূল্য প্রায় তিন লক্ষের বেশি টাকা। এই গাজা কোথায় পাচার করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে ছিল তা জানার চেষ্টা করছে উস্হি থানার ওসি শ্রী অভিজিৎ বিশ্বাস ও তার সহকারী পুলিশ অফিসারা। তবে ইদানীং মগরাহাট পশ্চিমের বিভিন্ন যায়গায় রমরমিয়ে গাজার ব্যাবসা চলছে বিভিন্ন যায়গায়। কিছুদিন আগে মগরাহাট পশ্চিমের উস্তি থানার অন্তর্গত উত্তর কুসুম অঞ্চল থেকে দুই গাজা ব্যাবসায়ীকে গ্রেফতার করে উস্তি থানার পুলিশ। তারা বর্তমানে ডায়মন্ডহারবার জেল হাজতে রয়েছে। ফের, ২৫,কেজি, গাজা উদ্ধার কে কেন্দ্র করে এলাকায় কৌতূহল সৃষ্টি হচ্ছে। স্হানীয় উস্তি থানার মানুষ বলছেন কিছু গাজা ব্যাবসায়ী উস্হি থানার ডাক মাস্টার কে ম্যানেজ করে দিনের পর দিন এই অসাধু ও বেআইনি ব্যাবসা চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের অভিযোগ খোদ উস্তি থানার অন্তর্গত উস্তি র হাটে দিবালোকে ও রাতের অন্ধকারে গাজা বিক্রি হচ্ছে। সেই সঙ্গে কারবালার হাট ও সপ্তগ্রাম এবং দেউলা হরিহরপুর অঞ্চল ও শেরপুর সহ বিভিন্ন যায়গায় বেআইনি গাজা বিক্রি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন। মাঝে মধ্যে উস্তি থানার পুলিশ অভিযান চালিয়ে যান। চ্যাঙ পুচকে ধরা পড়লেও রাঘব বোয়ালরা ধরা ছোয়ায় বাইরে থেকে যায়। তবে তাদের ধারণা উস্তি থানার বর্তমান ওসি শ্রী অভিজিৎ বিশ্বাস ও উস্তি থানা মগরাহাট থানার নতুন সি আই শ্রী সমির বাগের নেতৃত্বে নতুন উদ্যোগে বেআইনি গাজা ও মদের বিরুদ্ধে এলাকায় অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে।।