গোপন খবর পেয়ে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার বারুইপুর জেলা পুলিশের ঘুটিয়াশরিফ ফাড়ীর পুলিশ গ্রেফতার করলেন দুই গাজা ব্যবসায়ীকে। এদিন বারুইপুর জেলা পুলিশের ঘুটিয়াশরিফ ফাড়ীর পুলিশ গোপন তথ্য সংগ্রহ করে আগে থেকেই ক্রেতা সেজে পৌঁছে যায় বিক্রেতার কাছ। ঠিক সেই সময় মহিলা গাজা পাচার কারী মুসলিমা মোল্লা ও তার সাগরেদ রমজান লস্কর ঘটনা স্হানে চলে আসেন এবং মুসলিমা মোল্লা যখন তার বোরখা ও ঘোমটা তুলে গাজা বের করেন তখন তাকে হাতেনাতে ধরা হয়। এবং তার কাছ থেকে প্রায়, ২৫,কেজি, গাজা উদ্ধার করে। যার বাজার মূল্য কয়েক লক্ষ টাকা। ধৃত ব্যক্তিদের বারুইপুর জেলা পুলিশের আদালতে তোলা হবে। এবং দুই জন কে পুলিশের রিমান্ডে নেওয়া হবে। এর আগে বারুইপুর জেলা পুলিশের ঘুটিয়াশরিফ ফাড়ীর পুলিশ ঔ এলাকায় থেকে প্রায় সময় খাজা ও হিরোইন সহ বিভিন্ন অপরাধীদের গ্রেফতার করে। এই ঘুটিয়াশরিফ ফাড়ী এলাকায় প্রতিনিয়ত গাজা ও হিরোইন ক্রয় ও বিক্রয় হয়। মাঝে মাঝে বারুইপুর জেলা পুলিশের পক্ষ হানা দেওয়া হয়। এবং বহু গাজা ও হিরোইন সহ মাদক ব্যবসায়ী কে গ্রেফতার করে। এই ঘুটিয়াশরিফ এলাকা একটি গাজী বাবার পবিত্র মাজার পাক আছে। তার একটু অদূরে গাজা ও হিরোইন ব্যাবসা নিত্যদিনের মতো হয়ে উঠেছে। সেই সঙ্গে মহিলা পাচার কারীর দল এখানে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে। তারা বহু নাবালিকা কে ভারতের বিভিন্ন যায়গায় পাচার করেছেন। সেগুলো কে উদ্ধার করে নিয়ে এসেছে বারুইপুর জেলা পুলিশের মহিলা থানার আই সি শ্রীমতী কাকলী ঘোষ কুন্ডু। বারুইপুর জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে পুলিশ সুপার শ্রী ভৈরব রেওয়ারী আই পি এস এবং এ এস পি জোনাল এবং বারুইপুর জেলা পুলিশের এ এস পি আই বি ও বারুইপুর জেলা পুলিশের গোয়েন্দা সংস্থা ও বারুইপুর থানার আই সি শ্রী দেবপ্রসাদ রায় ও বারুইপুর জেলা পুলিশের বারুইপুর থানার সিনিয়র পুলিশ অফিসার শ্রী অরজিৎ কর্মকার এবং নরেন্দ্র পুর থানার সিনেমার পুলিশ অফিসার শ্রী দিপন্কর বাবু সব বারুইপুর জেলা পুলিশের সব থানার আই সি ও ওসি রা চেষ্টা করছেন বারুইপুর জেলা পুলিশের সব যায়গায় পাচার ও বেআইনি মাদক দ্রব্য এবং অপরাধ মুক্ত করতে একযোগে কাজ করছেন। বারুইপুর জেলা কে অপরাধ মুক্ত করতে সবাই মিলে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।।