মোঃ মহিব্বুল্যাহ ভোলা জেলা প্রতিনিধিঃ-
সোমবার বিকেল ১:৫০ মিনিটের হাজিরহাট ইউনিয়নের উপজেলা পরিষদের দীঘির সামনে তহশিলদার রুবিনা বেগমের বাড়িতে রংয়ের কাজ করতে গিয়ে এই ঘটনা ঘটে।
কারেন্টের শক খেয়ে মৃত্যু হওয়া রং-মিস্ত্রি আশরাফুল ইসলাম সোহাগ(২১)উপজেলার ৩ নং দক্ষিণ সাকুচিয়া ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা নুরু মাঝির ছেলে।সোহাগ প্রায় ৬ দিন পুর্বে পারিবারিক ভাবে বিয়ের পিড়িতে বসেন, বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে এটি তার প্রথম কাজে যাওয়া। আর প্রথম কাজটিই তার জীবনের শেষ দিন।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, সোমবার তহশিলদার রুবিনা বাসায় রংয়ের কাজ করছিল রং-মিস্ত্রির সোহাগ ।বাসায় অন্ধকার হওয়া লাইনে কারন্টে না থাকায় আইপএিস ওপনে করনে তারা ।এই সময় রং কাজ করা অবস্থায় লোহার শাবাল দিয়ে ওয়াল পরিস্কার করতে গিয়ে ঐ আইপিএস এর কারেন্টের শক খেয়ে নিচে পড়ে যায় রং-মিস্ত্রি সোহাগ। পরে হাসপাতালে নিয়ে গেলে দায়িত্বে থাকা আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ সিবগাতুল ইসমলাম তাকে মৃত ঘোষনা করেন। পরে হাসপাতাল থেকে মৃতদেহ থানায় নিয়ে যায় পুলিশ।
এ ব্যাপারে মনপুরা থানার ওসি মোঃ জহিরুল ইসলাম জানান, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও রং-মিস্ত্রির পরিবারের ময়নাতদন্ত না করার আবেদনের প্রেক্ষিতে ময়নাতদন্ত না করে লাশ হস্তান্তর করা হয়। তবে এই ব্যাপারে থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়।
এই ব্যাপারে মনপুরা হাসপাতালের দায়িত্বেথাকা আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ সিবগাতুল ইসলাম জানান, কারেন্টের শক খাওয়া ব্যাক্তি হাসপাতালে নিয়ে আসার পূর্বে মৃত্যু হয়। এতে মৃত -মিস্ত্রি আশরাফুল ইসলাম সোহাগের পরিবারে শোখের মাতাম চলছে।