নব্বই দশকের শুরু থেকেই লেখালেখির পাঠশালায় তৌফিক জহুর। কবি তৌফিক জহুরের প্রবন্ধ লেখার ঢং ও স্টাইল তাঁর সমসাময়িকদের কাছে ঈর্ষণীয়। বুদ্ধদেব বসু, আবদুল মান্নান সৈয়দের গদ্যে যে নিরীক্ষা প্রবণতা লক্ষ্য
সৌমিত বসুঃ উপমার যাদুকর তৌফিক জহুর ০১. আধুনিক কবিতার বিষয় নিয়ে কথা বলতে যেয়ে প্রথমে খেয়াল রাখতে হয় কবিতার বিষয়,ছন্দ, উপস্থাপনের ঢঙ এবং শব্দের ঠাসবুনন, যাকে আমি বলি ‘শব্দের আদর’।
বিনিময়…. গ্রামে এক গরীব গোয়ালা ছিল, বিদ্যেতে একটু কমা। বাড়ি বাড়ি থেকে দুধ কিনে এনে বউকে সাথে নিয়ে দই ও মাখন তৈরি করতো, এরপর সেগুলো গঞ্জে নিয়ে বিক্রি করতো। একদিন
সুহৃদ, জানো কি কেউ একজন রোজ তোমার প্রোফাইল আঙিনায় ঘুরে বেড়ায়? কোনও কারণ ছাড়াই, তোমার প্রোফাইল ছবি, ব্যাকগ্রাউন্ড ছবি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখে, বার বার দেখে কেনও দেখে সে নিজেও
আঙ্গিনায় একটা জুঁই ফুলের গাছ লাগাবে? স্রেফ, হেমন্ত সকালে সবুজ ঘাসে ছড়িয়ে থাকবে মনের আঙ্গিনায়। ভয় পেওনা, ওর কোনও কাঁটা নেই, বিন্দু বিন্দু শিশিরে ভেজা ফুলগুলো আধোভেজা পথে পড়ে
যারা হারায় তারা একেবারেই কি হারায়! যারা মুছে যায় তারা চিরতরে কি মুছে যায়! যারা চলে যায় তারা সত্যিই কি চলে যায়! নাকি,তারা খসা কোনো রাতে তারা ফেরে- নীলনদের ইশারায়!