আমার যে কী খুশী লাগছে। এ গল্প লিখে আমি খুব আনন্দ পেয়েছিলাম। প্রচুর খাটাখাটনিও করেছিলাম। চুম্বক অংশ— — ভয় লাগছে, রাকা? — একটু। সত্যি কথাটাই বলল রাকা। — ফিরে যেতে
অভিবাদন বন্ধুঃ আমার বন্ধু ও কবি শাকিল রিয়াজ। দেখতে দেখতে পঞ্চাশে পদার্পণ করলো। ১৭ অক্টোবর ৫০ এ।বিষয়টি আনন্দের। আমাদের নব্বই দশকের বাংলা কবিতার একজন কবি সে। পৃথিবীতে অর্ধশতাব্দীকাল বিচরণ করছে
আমরা যে লেখাটি লিখতে চাচ্ছি, তা একজন কবির একটি গ্রন্থ পাঠ পরবর্তী আলোচনা। সেই গ্রন্থে প্রবেশের আগে আমরা আধুনিক/অনাধুনিক নিয়ে কথা বলতে চাইছি। রবীন্দ্রনাথঠাকুর আধুনিক কবি ছিলেন নাকি ছিলেন না,
মিলা আজ এসেছে একার বাসায়। একার এত্তো আনন্দ লাগছে, মনে হচ্ছে এই পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মেয়ে সে!!! মিলা কে জড়িয়ে ধরে একা বললো: এতো দিন পর এলি? ভাইয়া কোথায়? মিলা
খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের অনিন্দ্য প্রকাশ নিয়ে ভাবতেন। বঙ্গীয় রেনেসাঁর তীর্থভূমি কলকাতায় ১৯১১ সালে মখদুমী লাইব্রেরী নামে প্রকাশনা সংস্থা গড়ে তোলেন। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের সংগঠক হিসেবেও তিনি
সম্প্রতি বেশ কয়েকটি মহামারি জনস্বাস্থ্যকে বিপন্ন করে তুলেছে এবং এমনকি বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাকেও চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে।ইবোলা ও নিপাহ, সার্স, মার্স ও কোভিড-১৯ এর মতো সংক্রামক রোগের প্রাদুর্ভাবগুলি অপ্রত্যাশিতভাবে প্রায়ই জনস্বাস্থ্যের হুমকির মধ্যদিয়ে মানুষের দুর্বল স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার