কুড়িগ্রামে দালালি শুরু…
কুড়িগ্রামে ইতিমধ্যে ডিসি সুলতানাকে নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তির বুলি আউড়িয়ে টানা হেচড়া শুরু হয়ে গেছে। গত দুদিন আগে কুড়িগ্রামের মুক্তিযোদ্ধা, তাদের সন্তান, নাতিপুতির ব্যানারে মারববন্ধন করেছেন ডিসির পক্ষে। ওনাদেরকে বলে রাখতে চাই, উনি যে দলেরই হোকনা কেন ওনার পুরো কান্ডটাই ছিল সন্ত্রাসি, অন্যায়, বেআইনী। তাই হুজুগে বাঙ্গালীয়ানা চরিত্র এখানে খাটবেনা। উনি যেভাবে সাংবাদিক আরিফুলকে হয়রাণী ও লাঞ্ছিত করছে তাতে গোটা সাংবাদিক সমাজ আজ ব্যথিত, লজ্জিত ও ক্ষুব্ধ।
তাই ওইসব ধান্ধাবাজি বাদ দিন। আর ওখানকার কিছু সাংবাদিকের নামও শুনেছি যিনি বা কেউ বিরোধীতা করছেন! হ্যা করতেই পারেন। ডিসি পদে থাকতে এখন লাখ লাখ টাকার মিশন। মার খেয়েছে আরিফুল। কারাদন্ডও তার। আপনারতো আর কিছু যায় আসেনা! কিছু একটা লুফে নিন…।
ইতিমধ্যে সুলতানা পারভীন তার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে মন শীতল করা আকুতি তুলে ধরে ক্ষমা চাচ্ছেন। আসলে তিনি কি ক্ষমা করার মতো কিছু করেছেন? যদি না করে থাকেন তবে কোন সাংবাদিক তার পক্ষে সাফাই গাওয়াটাও বেমানান।
বিচার চাই বিচার….। দৃষ্টান্তমূলক বিচার। মার খেয়েছে আমার ভাই ঘরে থাকার সময় নাই। বিচার না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরামের আন্দোলন চলছে-চলবে…।
আরিফুলকে কারাদন্ড, নির্যাতন, লাঞ্ছিতসহ পুরো ঘটনায় আইনী লড়াইয়ে থাকছে বিএমএসএফ। অতএব চিন্তার কোন কারন নেই।
তাইতো আর কোন সাংবাদিক নির্যাতন বাংলার মাটিতে দেখতে চাইনা। মুজিব বর্ষের অঙ্গীকার সাংবাদিক নির্যাতন বন্ধ কর।