মোঃআরিফুল হক,লালমনিরহাট:
বুড়িমারী স্থলবন্দরে খন্দকার হোটেলের মালিক খন্দকার ৩২ তার নিজ বাসায় গত ০৮,০৯,২০২০ ইং তারিখে রাতে তার ভাগিনা বউ মোছাম্মদ আরজিনা বেগম ২৩ কে জোরপূর্বক রুমে নিয়ে
ধর্ষণ করে।
বিষয়টি সরেজমিনে ঘটনাস্থলে লোকমুখে জানা যায় গত ০৮,০৯,২০২০ তারিখে মোহাম্মদ আতিয়ার রহমান ২৬ পিতা পিতা নূর হোসেন গ্রাম গড্ডিমারী মিলন বাজার উপজেলা হাতীবান্ধা তার স্ত্রী মোসাম্মৎ আরজিনা বেগম কে নিয়ে তার মামার বাসায় বেড়াতে আসে, তার মামা বুড়িমারী স্থল বন্দর খন্দকার হোটেলের মালিক, তিনি খন্দকার ৩২ পিতা নেতার উদ্দিন খন্দকার, গ্রাম মধ্যে গড্ডিমারী মিলন বাজার উপজেলা হাতীবান্ধা, তিনি বহুদিন ধরে বুড়িমারীতে হোটেল ব্যবসা করে আসিতেছে, গত ০৮,০৯,২০২০ইং তার ভাগিনা বউকে নিয়ে তার বাসায় বেড়াতে আসে এবং আর ভাগিনা বউকে রেখে সেদিন সন্ধ্যায় জরুরী কাজ আছে বলে বাড়িতে চলে যায় তাকে রেখে, সেই সুযোগে তার মামা শ্বশুর খন্দকার গভীর রাতে আরজিনা বেগম কে নিজ ঘরে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। এবং বলে এই বিষয়ে কাউকে কিছু বললে তাকে মেরে ফেলবে বলে হুমকি দেয়।
এ বিষয়টি আরজিনা বেগম তাঁর স্বামী আতিয়ার রহমান কে বলে কিন্তু তিনি কিছুতেই বিশ্বাস করেননি। এবং আর স্বামী তাকে সাবধান করে দেয় ভবিষ্যতে যেন এরকম জঘন্য অভিযোগ তার ফ্যামিলির সঙ্গে না করে এই বলে তার স্বামী সাবধান করে দেন।
এরপর আরজিনা বেগম কোন কূলকিনারা না পেয়ে গত ১৩,০৯,২০২০ইং রোজ রবিবার বিকাল সাড়ে তিন ঘটিকার সময় বুড়িমারী ইউনিয়ন পরিষদে আরজিনা বেগম একটি লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন, সেই অভিযোগের ভিত্তিতে বুড়িমারী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জনাব শাহনেওয়াজ নিশাত দুই পক্ষকে ডেকে বিচারের ব্যবস্থা করেন কিন্তু উৎসুক জনতার ভিড়ে বিচারকার্যে সমস্যা হওয়ার কারণে এবং উৎসুক জনতার মারমুখী মনোভাব দেখে তিনি পাটগ্রাম থানায় খবর দেন , এবং পাটগ্রাম থানার পুলিশ গিয়ে তাদেরকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসেন। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কোন অভিযোগ থানায় লেখা হয়নি।
এ বিষয়ে পাটগ্রাম থানার অফিসার্স ইনচার্জ জনাব সুমন কুমার মহন্ত বলেন আসামি দয় থানা হাজতে আছেন, এবং এখনো কোনো অভিযোগ পাইনি অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নিব বলে জানান।