মোঃ শামীম আহমেদ, পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধিঃ গলাচিপা উপজেলার ১নং আমখোলা ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড কালাইগোশর গ্রামের বাসিন্দা। আছোর উদ্দিন হাওলাদার বাড়ির মোঃ শহিদুল আলমের ছেলে মোঃ গোলাম রাব্বি বয়স (১১) বছর পঞ্চম শ্রেনী পড়ুয়া ছেলে কে শারীরিক ভাবে নির্যাতন করেন আমখোলা ইউনিয়নের শ্রমিকলীগের সাধারন সম্পাদক মোঃ নাসির উদ্দিন হাওলাদার পিতা :-মৃত্যু মোঃ আইজোদ্দিন হাওলাদার ৪নং ওয়ার্ড, গ্রাম :-কালাউগোসর, থানা:-গলাচিপা,জেলা পটুয়াখালী।
গলাচিপা উপজেলার আমখোলা ইউনিয়নের শ্রমিকলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ নাসির উদ্দিন সরকার দলীয় ক্ষমতার বলে আজ বিকাল চার ঘটিকার সময় তার নিজ বাড়ির চাচাতো ভাইয়ের সাথে আগে থেকে মনোমালিন্য হওয়ায় বিভিন্ন উক্তি করে চাচাতো ভাইয়ের ছেলে মোঃ গোলাম রাব্বি কে একা পেয়ে বাশের কন্চি দিয়ে উক্ত ছেলে কে নির্মমভাবে শরীরের বিভিন্ন স্হানে আগাত করে। উক্ত আগাতে ছেলেটির বিভিন্ন স্হান সহ পিঠে আগাতের চিন্হ পাওয়া যায়। মোঃ গোলাম রাব্বির চিৎকারে এলাকার লোকজন সহ ছেলেটির বাবা মা উক্ত স্হানে ছুটে আসে এবং উদ্ধার করে।
তখনই এলাকার লোকজন ছুটে আসতে দেখে সঙ্গে সঙ্গে পালিয়ে যায় শ্রমিকলীগের সাধারণ সম্পাদক নাসির।
শিশু মোঃ গোলাম রাব্বি কে এলাকার লোকজন উদ্ধার করে স্হানিয় মদির হাট বাজারে নিয়ে আসে এবং এলাকার মেম্বার মোঃ গোলাম মাওলা খান কে যানায় এবং এলাকার সামাজিক লোকজন কে উক্ত ঘটনাটি যানায় এবং তখন ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকেন বিভিন্ন পএ পএিকার সাংবাদিক ও গলাচিপা উপজেলা থানায় কর্মকর্তা এস আই মনির সহ এলাকার বিপুল পরিমাণ জনগণ এবং উক্ত ঘটনাটি থানার কর্মকর্তা অভিসার কে যানানোর পরামর্শ সহ শিশুটির চিকিৎসার পরামর্শ দেন। এবং এই শ্রমিকলীগ নাসির এর বিচার দাবি করেন স্হানিয়ও জনগণ।
গেল উপজেলা নির্বাচন থেকে এই নাসির ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের হাত ধরে শ্রমিকলীগের সাধারণ সম্পাদক পদ দখল করেন। এর আগে সে বিএনপির কর্মী ছিল। এই নাসির সহ একাধিক শ্রমিকলীগ ইউনিয়ন নেতা আছে শ্রমিকলীগ সভাপতি সহ আওয়ামীলীগে যোগদান করে এবং পদ পদবী ভাগিয়ে নেন। এবং এই নাসির সহ একাধিক শ্রমিকলীগ নেতাদের নামে গলাচিপা থানায় একাধিক সস্ত্রাসী মামলা রয়েছে। এবং কিছুদিন পূর্বে এই নাসির একটি সস্ত্রাসী মামলায় জেল খেটে বেড়িয়ে এসেই আবারও সস্ত্রাসী কার্যক্রম শুরু করে। এবং বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সরকার দলীয় লোকজন তাকে আশ্রয় প্রশ্রয় দিচ্ছেন বলে এলাকার লোকজন যানায়।