জাতীয় গণমাধ্যম সপ্তাহের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির দাবিতে ৫ এপ্রিল সোমবার সকল জেলা-উপজেলা থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবরে স্মারকলিপি পাঠাবেন সাংবাদিকরা। এবছরের ১-৭ মে পঞ্চম বারের মত দেশে এ সপ্তাহটি উদযাপিত হবে। এর আগে সপ্তাহটিকে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি চায় বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম- বিএমএসএফ।
২৫ মার্চ গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দেশে বিভিন্ন শ্রেনীপেশার মানুষের জন্য ভিন্ন ভিন্ন দিবস ও সপ্তাহব্যাপী রাষ্ট্রীয় আয়োজন রয়েছে। কিন্তু ৩ মে বিশ্বমুক্ত গণমাধ্যম দিবস সারাবিশ্বে রাষ্ট্রীয় ভাবে উদযাপিত হলেও একমাত্র বাংলাদেশে তার ভিন্নরুপ।
বিবৃতিতে সংগঠনের সভাপতি শহীদুল ইসলাম পাইলট ও সাধারণ সম্পাদক আহমেদ আবু জাফর বলেন, বিগত ৪বছর ধরে জাতীয় গণমাধ্যম সপ্তাহকে ঘিরে আমরা নানা আয়োজন করে আসছি। এবছর রাষ্ট্রীয় ভাবে উদযাপন করতে সরকারের সুদৃষ্টি আশা করছি।
নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, গণমাধ্যম অঙ্গনকে বাইরে রেখে কোন রাষ্ট্র ভালো কিছু আশা করতে পারেনা। দেশ স্বাধীনতার সুবর্নজয়ন্তীর এই মহাক্ষনে দাঁড়িয়ে আজো সাংবাদিকরা বেঁচে থাকার লড়াইয়ে মর্যাদা চায়। রাষ্ট্রের কাছে অধিকারহীন এক গোষ্ঠির নাম গণমাধ্যম। পেশাটি আজ বিপর্যস্ত, ক্ষতবিক্ষত ও লজ্জিত। এথেকে পরিত্রান জরুরী।
সপ্তাহটির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি চেয়ে বিএমএসএফের পাশাপাশি যেকোন সাংবাদিক সংগঠন স্মারকলিপি পাঠাতে পারবেন বলে সংগঠনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে। জেলা পর্যায়ে জেলা প্রশাসক এবং উপজেলায় নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে স্মারকলিপি পাঠাতে হবে।
জাতীয় গণমাধ্যম সপ্তাহকে ঘিরে সাংবাদিকদের নানা সমস্যা-সম্ভাবনা নিয়ে নানা আয়োজন করা হবে (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি)।