মোঃ আবু তৈয়ব: লকডাউনে মানুষের হাহাকার অনাহার অনিশ্চিত ।মহামারী করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দেখা দিলে শুরু থেকেই মানুষের আর্থিক দুর্বলতা দেখা দেয়।
ব্যবসা বাণিজ্য মন্দা হয়ে পড়ে পাশাপাশি কেটে খাওয়া মানুষ হারাচ্ছে দিনমজুরের কাজ , খোঁজ নিতে গেলে দেখা যায় চারে দিকে অভাব অনটন ।আর দেশের পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলতে গেলে ভেঙ্গে পড়ে ৯০ ভাগ মানুষ।
লকডাউনে কথা শুনলে মানুষের মুখে একটাই কথা
পরিবার পরিজন নিয়ে খাবে কি , আর কি খেয়ে বেঁচে থাকবেন ।উচ্চবিত্ত ছাড়া নেই কারো জমা সঞ্চয়
খোঁজ নিয়ে দেখা যায় ৯০ ভাগ পরিবারের ঋণের বোঝা ,লকডাউন শিথিল হলে যা কামাই করে তাই দিয়ে টানতে হয় কিস্তির ঋণ ।কারো ছেলে বিদেশ ফেরৎ আবার কারো কারো ছেলে বিদেশে বেকার অবস্থান করছেননেই ছোট খাটো ব্যবসা করার সুযোগ ।রীতিমতো বারবার লগডাউনে ঘোষণা হয় সকল কিছু বন্ধ থাকার ।তাই সাহস করে কিছু করার চেষ্টা ও করতে ব্যর্থ ,সর্বশেষ ২৮ জুন লকডাউনের কথা শুনে
ঢাকা-শহরে ব্যবসায়ী- দোকানদার ও পরিবহন শ্রমিকদের বাড়ি ফিরতে দেখা যায় ।প্রতিবার লকডাউনে দূর পাল্লার যানবাহন বন্ধ করলে দেখা যায় মানুষের ভোগান্তি,
কিন্তু থেমে নেই বাড়ি ফেরা।সাধারণ মানুষের একটাই দাবি কর্মস্থান খোলা রেখে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে কাজ করা ,এভাবে বারবার সকল কিছু বন্ধ করার সিদ্ধান্ত সাধারণ মানুষের কান্না ছাড়া কিছু নয়।
মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত পরিবারের সদস্যরা বলেছেন সরকারের ত্রান বিতরণ বন্ধ রয়েছে দীর্ঘদিন ,তা ছাড়া নেই উচ্চবিত্তদের সাহায্য।